পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
খাদ্যসামগ্রী বণ্টনে নির্দিষ্ট নিয়মবিধি জারি করা হয়েছে। যেমন, চাল ও আলু প্যাকেট করার আগে ভালো করে তা স্যানিটাইজ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে স্কুলগুলিকে। রোজ কোন কোন ক্লাসকে দেওয়া হবে, তা জেলাগুলিই ঠিক করবে। যেমন দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং পশ্চিম বর্ধমানে একদিনে দু’টি করে ক্লাসের পড়ুয়াদের চাল ও আলু দেওয়া হবে বলে ঠিক হয়েছে। ঘণ্টায় যাতে ২৫ জনের বেশি অভিভাবক স্কুলে না আসেন, তার জন্য প্রচার করতে হবে স্কুলগুলিকে।
এদিকে, কলকাতার স্কুলগুলি সাফসুতরো করার কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। অনেক জেলায় চাল-আলু প্যাকেটবন্দি করার কাজও শেষ হয়েছে। তবে ভিনরাজ্য থেকে আসা পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য অনেক স্কুলকেই কোয়ারেন্টাইন সেন্টার করা হয়েছে। সেখানে কীভাবে খাদ্যসামগ্রী বণ্টন হবে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। যদিও এ নিয়ে শিক্ষা দপ্তরের কোনও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।