পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে নথিভুক্ত মা ও শিশুদের তৃতীয় দফায় চাল-ডাল ও আলু বণ্টন প্রক্রিয়া ৩০ মে থেকে সাত দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে— এমনই বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছিল। দুই ২৪ পরগনার বেশ কিছু এলাকা ছাড়াও মেদিনীপুরের একাংশ, গ্রামীণ হাওড়ার বিস্তীর্ণ এলাকা এখনও পুরোপুরি ছন্দে ফিরতে পারেনি। সেই সব এলাকা স্বাভাবিক করতে জোর কদমে কাজ করছে প্রশাসন। জানা গিয়েছে, দক্ষিণ ২৪ পরগনার বহু ব্লকে এদিন খাদ্য বণ্টন করা যায়নি। কোথাও আবার এমনও ব্লক রয়েছে, যেখানে একটি কী দু’টি গ্রাম পঞ্চায়েতে তা করা সম্ভব হয়েছে। পুরোদমে এই কাজ শুরু করতে এখনও কমপক্ষে ৫-৭ দিন সময় লাগবে বলেই জেলা সূত্রে খবর।
একই হাল উত্তর ২৪ পরগনাতেও। সুন্দরবন লাগোয়া সন্দেশখালি, মিনাখাঁ, হিঙ্গলগঞ্জের একাধিক গ্রাম এখনও প্লাবিত। বিদ্যুৎ সংযোগও পুরোপুরি আসেনি। সেখানে চরম সমস্যায় সাধারণ মানুষ। এই অবস্থায় সেখানকার বহু অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে এই প্রক্রিয়া শুরু হয়নি বলে জানা গিয়েছে।