পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
মধ্যশিক্ষা পর্ষদের মৌখিক নির্দেশ মতো প্রধান পরীক্ষকরা খাতা জমা দেওয়ার জন্য পরীক্ষকদের জানিয়েছিলেন। সেই মতো অনেকে তা দিয়েছেনও। কিন্তু সর্বত্র ১০০ শতাংশ খাতা জমা পড়েনি বলেই খবর মিলেছে। এছাড়াও যে পরীক্ষকরা খাতা জমা দিয়েছেন, তাঁদের অনেকেই আরেক দিন স্ক্রুটিনি করতে প্রধান পরীক্ষকের বাড়ি আসতে রাজি নন। এদিকে, প্রধান পরীক্ষকদের যুক্তি, ঘরের মধ্যে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে স্ক্রুটিনির কাজ করা সম্ভব হবে না। বাড়ির সদস্যরাও আপত্তি করছেন। তাই কোনও ঝুঁকি নেওয়া যাবে না।
উত্তরপত্র জমা দেওয়ার হার কেমন? উত্তর কলকাতার জীবন বিজ্ঞানের এক প্রধান পরীক্ষকের অধীনে থাকা ৩২ জন পরীক্ষকের মধ্যে ১৭-১৮ জন খাতা জমা দিয়েছেন। সব মিলিয়ে ৫০ শতাংশ খাতা জমা পড়েছে। বাকিদের মধ্যে কেউ কেউ লকডাউন শুরুর আগেই মেদিনীপুর, হাওড়া ইত্যাদি জেলার বাড়িতে ফিরে গিয়েছিলেন। তাই তাঁদের থেকে খাতা এখনই পাওয়া সম্ভব হবে না। এই অঞ্চলের ইংরেজির এক প্রধান শিক্ষকের কাছে ৬০ শতাংশ খাতা জমা পড়েছে। দূরত্বের কারণ দেখিয়ে অনেকে আসতে পারবেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন তাঁকে। দক্ষিণ কলকাতার এক পদার্থবিজ্ঞানের প্রধান শিক্ষক জানিয়েছেন, তাঁর কাছে ৯০ শতাংশ খাতা জমা পড়ে গিয়েছে।
তবে খাতা জমা পড়লেও, তা পরীক্ষা করতে এখনই রাজি নন প্রধান পরীক্ষকরা। খাতা নির্দিষ্ট ঘরে কয়েকদিন রেখে দেওয়া হবে বলে তাঁরা ঠিক করেছেন। তারপর স্যানিটাইজার ছিটিয়ে সেগুলি দেখা হবে।