কবিতা লেখা ছিল তাঁর নেশা! কিন্তু বাবা-মায়ের ইচ্ছে, তাঁদের মেয়ে ইঞ্জিনিয়ার হবে। মেয়ের তাতে সায় ছিল না মোটেও। একটা সময় বাবা-মায়ের জেদের কাছে হার মানে অষ্টাদশী। শেষ পর্যন্ত ঘটে গেল মর্মান্তিক পরিণতি! অপছন্দের বিষয় নিয়ে পড়তে বাধ্য হওয়ার জেরে মানসিক টানাপোড়েন।
এবারই প্রথম লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা ঢুকেছে মিনতি বর্মনের অ্যাকাউন্টে। শুক্রবার সেই টাকা তুলেই হাজির দিনহাটার সংহতি ময়দানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভায়। মুখ্যমন্ত্রীর ভাষণ শুনে তিনি খুবই খুশি। দিনহাটায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এলে প্রতি বছর হাজির হন আবেয়া বিবি।
আদালতের নির্দেশের পরেও হাজিরা (অনলাইনে) না দেওয়ায় মুখ্যসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব ও এডিজি সিআইডি’কে তীব্র ভর্ৎসনা করল হাইকোর্ট। উত্তর দিনাজপুরের দাড়িভিট কাণ্ডে আদালতের নির্দেশের দশমাস পরও কেন এনআইএ’কে তদন্তের নথি হস্তান্তর করা হয়নি?
এপ্রিলের তৃতীয় সপ্তাহে রাজ্যের বড় অংশ জুড়ে ফের তাপপ্রবাহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাসে ১৯-২৫ এপ্রিল পর্যন্ত সময়ে তাপপ্রবাহের সম্ভাবনার কথা জানানো হয়েছে। চলতি সপ্তাহে ওড়িশা-অন্ধ্রপ্রদেশে তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে।
মেরুকরণের রাজনীতিতে বিশ্বাসী বিভাজনকারীদের বিসর্জন দেওয়ার ডাক দিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার সকালে তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গেই রেড রোডের জমায়েতে মানুষকে ঈদের শুভেচ্ছা দিতে গিয়েছিলেন অভিষেক।
রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: গত চারদিন ধরে মোদির আর্থিক প্যাকেজের নামে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী যা বলেছেন, তাকে ‘বিগ জিরো’ তথা ‘অশ্বডিম্ব’ প্রাপ্তি বলে কটাক্ষ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর কথায়, কিছুই মিলল না রাজ্যের। বরং ‘ফিসকাল রেসপনসিবিলিটি অ্যান্ড বাজেট ম্যানেজমেন্ট (এফআরবিএম)’ আইন অনুযায়ী রাজ্যগুলিকে ঋণ নেওয়ার পরিমাণ বাড়ানোর যে কথা বলা হচ্ছে, তা কোনও কাজে আসবে না। ঋণ নেওয়ার পরিমাণ তিন থেকে বাড়িয়ে পাঁচ শতাংশ করার যে ঘোষণা করা হয়েছে, তা আসলে যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর উপরই চরম আঘাত। আসলে বাড়তি দু’শতাংশের মধ্যে কাজে আসবে মাত্র ০.৫ শতাংশ। মুখ্যমন্ত্রীর অভিযোগ, বাকি দেড় শতাংশ পাওয়ার জন্য বেশ কয়েকটি শর্ত আরোপ করা হয়েছে। যে শর্ত মানতে গেলে বিদ্যুৎ, পুরকর এবং গণবন্টন ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ ছেড়ে দিতে হবে কেন্দ্রের হাতে। দুর্যোগ মোকাবিলার জন্য বরাদ্দ অর্থ অন্য খাতে খরচ করতে বলা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোয় অহেতুক হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে। প্রত্যয়ের সঙ্গে মমতার ঘোষণা, আমি যতদিন আছি, রাজ্যের মানুষের স্বার্থ ক্ষুণ্ণ হয়, এমন কোনও শর্ত মানতে পারব না। মানুষের বিরুদ্ধে গিয়ে ক্ষমতায় থাকতে চাই না। নির্বাচনের সময় একরকম, অন্যসময় অন্যরকম, আমি করি না। প্রসঙ্গত এফআরবিএম অ্যাক্ট অনুযায়ী, প্রয়োজনে রাজ্যগুলি জিডিপি’র তিন শতাংশ পর্যন্ত ঋণ নিতে পারে। সেই পরিমাণ বাড়িয়ে পাঁচ শতাংশ করার দাবিতে সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখেছিলেন মমতা।
আর্থিক ঘোষণা নিয়ে কেন্দ্রকে কটাক্ষ করার পাশাপাশি এরাজ্যে বিজেপি সহ অন্য বিরোধীদেরও তোপ দেগেছেন মুখ্যমন্ত্রী। সোমবার নবান্নের সাংবাদিক সম্মেলনে বিরক্তির সুরে তিনি বলেন, বিপর্যয়ের এই সময়ে সহযোগিতা না করে কেউ কেউ ঘোলা জলে মাছ ধরার চেষ্টা চালাচ্ছেন। তাঁদের বলছি, পরিস্থিতিকে উস্কে দেবেন না। সহযোগিতা করুন। কখনও দাঙ্গা করছে, আবার কখনও নিজেরাই সোশ্যাল মিডিয়ায় তা নিয়ে বড় বড় কথা বলছে। এটা দ্বিচারিতা! আগে ট্রেন পিছু ৬-৭ লাখ টাকা ভাড়া নেওয়া হত। এখন সেটা বাড়িয়ে ১০ লাখ করা হয়েছে। সেটা নিয়েও কিন্তু সবাই চুপ করে আছে। রাজ্যের ভালো চাইলে, আপনারাও কিছু করুন। আবার কিছু রাজনৈতিক দল উপহাস করছে। যখন ক্ষমতায় ছিলেন, মানুষের বিপদ কী করেছেন, তাহলে তার হিসেবও নিতে হয়।
মমতার কথায়, পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে অনেকে অনেক কথা বলছেন। কেউ কেউ বলছেন ২০-২৫ লাখ শ্রমিক আটকে রয়েছে, এ তথ্য ঠিক নয়। ট্রেন আর বাসে করে সবাইকে ফেরানো হচ্ছে, হবেও। পরিযায়ী সবাই ফিরুক আমিও চাই, কিন্তু সংক্রমণ যাতে না হয়, সেটাও তো দেখতে হবে। পরিকল্পনা করে সবাইকে নিয়ে আসা হচ্ছে। বিরোধীদের প্রতি মুখ্যমন্ত্রীর পরামর্শ, সবাইকে রাজ্যে ফিরিয়ে আনতে দিন। রাজ্যের ভালো চাইলে এখন ঘোলা জলে মাছ ধরা বন্ধ করুন।
আর্থিক ঘোষণা নিয়ে কেন্দ্রকে কটাক্ষ করার পাশাপাশি এরাজ্যে বিজেপি সহ অন্য বিরোধীদেরও তোপ দেগেছেন মুখ্যমন্ত্রী। সোমবার নবান্নের সাংবাদিক সম্মেলনে বিরক্তির সুরে তিনি বলেন, বিপর্যয়ের এই সময়ে সহযোগিতা না করে কেউ কেউ ঘোলা জলে মাছ ধরার চেষ্টা চালাচ্ছেন। তাঁদের বলছি, পরিস্থিতিকে উস্কে দেবেন না। সহযোগিতা করুন। কখনও দাঙ্গা করছে, আবার কখনও নিজেরাই সোশ্যাল মিডিয়ায় তা নিয়ে বড় বড় কথা বলছে। এটা দ্বিচারিতা! আগে ট্রেন পিছু ৬-৭ লাখ টাকা ভাড়া নেওয়া হত। এখন সেটা বাড়িয়ে ১০ লাখ করা হয়েছে। সেটা নিয়েও কিন্তু সবাই চুপ করে আছে। রাজ্যের ভালো চাইলে, আপনারাও কিছু করুন। আবার কিছু রাজনৈতিক দল উপহাস করছে। যখন ক্ষমতায় ছিলেন, মানুষের বিপদ কী করেছেন, তাহলে তার হিসেবও নিতে হয়।
মমতার কথায়, পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে অনেকে অনেক কথা বলছেন। কেউ কেউ বলছেন ২০-২৫ লাখ শ্রমিক আটকে রয়েছে, এ তথ্য ঠিক নয়। ট্রেন আর বাসে করে সবাইকে ফেরানো হচ্ছে, হবেও। পরিযায়ী সবাই ফিরুক আমিও চাই, কিন্তু সংক্রমণ যাতে না হয়, সেটাও তো দেখতে হবে। পরিকল্পনা করে সবাইকে নিয়ে আসা হচ্ছে। বিরোধীদের প্রতি মুখ্যমন্ত্রীর পরামর্শ, সবাইকে রাজ্যে ফিরিয়ে আনতে দিন। রাজ্যের ভালো চাইলে এখন ঘোলা জলে মাছ ধরা বন্ধ করুন।
