গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
পৃথকভাবে লেখা সাতটি চিঠিতে তিনি লিখেছেন, লকডাউনের এই সময়ে আপনার রাজ্যে বহু বাঙালি আটকে রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন তীর্থযাত্রী, ছাত্র, রোগী ও তাঁদের আত্মীয়, শ্রমিক, চাকরিজীবী, পেশাদার। বিভিন্ন মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। করোনার জেরে তৈরি হওয়া পরিস্থিতিতে তাঁরা সেখানে অসহায়ভাবে দিন কাটাচ্ছেন। তাঁদের অনেকের থাকা, খাওয়া সহ মৌলিক চাহিদা পূরণের সুযোগ নেই। অনেকের আবার এই কদিনে পুরো টাকা শেষ হয়ে গিয়েছে। সংশ্লিষ্টদের এই কঠিন সময়ে বাঁচার রসদ দিতে ওই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের আবেদন করেছেন তিনি।
ওই চিঠিতে সাতটি রাজ্যের কোথায়, কত মানুষ এইভাবে রয়েছেন তার পূর্ণাঙ্গ তালিকাও ওই চিঠির সঙ্গে জুড়ে দিয়েছেন। যাতে সংশ্লিষ্ট রাজ্য প্রশাসন দ্রুততার সঙ্গে ওই মানুষগুলির কাছে পৌঁছাতে পারে। একই সঙ্গে ওই সাতটি রাজ্যের কোনও বাসিন্দা এই সময়ে বাংলায় আটকে থাকলে তাঁদের সবরকম সহায়তার কথাও চিঠিতে উল্লেখ করেছেন দিলীপবাবু।
এ প্রসঙ্গে রাজ্য বিজেপি সভাপতি বলেন, রাজ্য সরকার বাংলার আটকে থাকা মানুষদের কিছু সাহায্য করছে না। তাই আমি উদ্যোগ নিয়ে বিপদে পড়া মানুষদের সহায়তা পৌঁছাতে মুখ্যমন্ত্রীদের এই চিঠি দিয়েছি।