গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
গোসাবার রাঙাবেলিয়াতে একই কারণে একাধিক নদী বাঁধে ফাটল দেখা দিয়েছে। সব মিলিয়ে করোনার জেরে লকডাউনে মানুষ যখন গৃহবন্দি, সেই সময় জলোচ্ছ্বাসের জেরে নতুন করে গৃহহীন হলেন মানুষ। বুধবার প্রশাসনের লোকজন ঘটনাস্থলে গিয়ে বিষয়টির সত্যতা যাচাই করেছেন। বাস্তবিকই মাতলা নদীর বাঁধ ভাঙা জল কুলতলির গ্রামে ঢুকে অনেকটা অংশ ডুবিয়ে দিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, তাঁদের মাছের পুকুর, চাষের জমি ও বাড়ি সেই জলে ডুবেছে। এদিন সেই জল বাসন্তী হাইওয়েতে উঠে এসেছিল। বিকেলের দিকে ভাটা হওয়াতে জল নেমে যায়। ঘটনাস্থলে সেচ দপ্তরের আধিকারিকরাও যান। ক্ষতিগ্রস্তদের সরিয়ে নিরাপদ জায়গাতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এদিন সকালে মিনাখাঁর চৈতল গ্রাম পঞ্চায়েতের নেরুলি গ্রামের বাসিন্দা রফিকুল গাজির বাড়ির পাশের বিদ্যাধরী নদী বাঁধে ফাটল ধরে। এরপর সকাল সাড়ে ১১টা নাগাদ প্রায় ৫০ ফুট নদী বাঁধ ধসে যায়। হু হু করে নদীর জল গ্রামের মধ্যে ঢুকতে শুরু করে। এরপর পাশের ইটভাটা থেকে জেসিবি এনে নতুন করে বাঁধ দেওয়া হয়।