কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
কুপনের মাধ্যমে রেশন দোকান থেকে খাদ্য সরবরাহ যাতে নির্বিঘ্নে হয়, সে ব্যাপারে বুধবার খাদ্যশ্রী ভবনে বিশেষ বৈঠক হয়। খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের ডাকা বৈঠকে রেশন ডিলার ও ডিস্ট্রিবিউটরদের পাঁচটি সংগঠন যোগ দেয়। খাদ্যমন্ত্রী বলেছেন, সাধারণ মানুষ যেন সুশৃঙ্খলভাবে নির্দিষ্ট দূরত্ব রেখে লাইনে দাঁড়িয়ে রেশন দোকান থেকে খাদ্যসামগ্রী নেয়, সেই ব্যবস্থা করতে হবে। প্রয়োজনে দোকানের সামনে দাগ কেটে দেওয়া হবে। রেশন দোকানে স্যানিটাইজার রাখতে বলা হয়েছে। একইসঙ্গে সবাই যাতে রেশন দোকানে ভিড় না করেন, সেই অনুরোধও করেছেন খাদ্যমন্ত্রী। রেশন ডিলারদের সংগঠনের পক্ষে বিশ্বম্ভর বসু ও ডিস্ট্রিবিউটরদের সংগঠনের পক্ষে আব্দুল মালেক এই প্রতিকূল পরিস্থিতিতে সরকারকে সব রকমভাবে সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছেন। খাদ্য দপ্তর জানিয়েছে, ডিস্ট্রিবিউটরদের মাধ্যমে ডিলারদের দোকানে অতিরিক্ত খাদ্যসামগ্রী সঠিক সময়ে পৌঁছে যাবে। জেলার গ্ৰামীণ এলাকায় বিডিও এবং শহরে পুরসভার মাধ্যমে কুপন বিলির কাজ চলছে। রেশন ডিলার ও ডিস্ট্রিবিউটরের কর্মীদের সরকারের ঘোষিত বিশেষ স্বাস্থ্য বিমার আওতায় আনার অনুরোধ জানিয়েছেন বিশ্বম্ভরবাবু। খাদ্যমন্ত্রী বলেছেন, মুখ্যমন্ত্রীর কৃষি উপদেষ্টা প্রদীপ মজুমদার বিষয়টি দেখছেন।
১ নম্বর খাদ্য সুরক্ষা প্রকল্পের ফুড কুপনে জঙ্গলমহলের প্রায় সাড়ে তিন লক্ষ মানুষ অবশ্য মাসে মাথাপিছু আট কেজি চাল এবং তিন কেজি গম বিনা পয়সায় পাবেন বলে খাদ্য দপ্তর বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। রেশন কার্ড থাকা জঙ্গলমহলের গ্রাহকরাও সমপরিমাণ খাদ্যশস্য পান।