কর্মলাভের যোগ রয়েছে। ব্যবসায়ী যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা দুযবে। ... বিশদ
উত্তর ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি সহ অন্যান্য জেলায় রাজ্যে মোট ৫৩টি জুট মিল রয়েছে। বারাকপুর মহকুমার বরানগর থেকে হাজিনগর পর্যন্ত ২৫টি জুট মিল রয়েছে। প্রতিটি জুটমিলে গড়ে দুই হাজার শ্রমিক কাজ করেন। একজন শ্রমিকের আয়ের উপর নির্ভরশীল গোটা পরিবার। জুট শ্রমিকদের পরিবার গুলিতে সদস্যা সংখ্যা ৬-৭ জন। সূত্রে জানা গিয়েছে, জুটমিলগুলিতে ১৫ দিন অন্তর ‘হপ্তা’ মেলে। অর্থাৎ ১৫ দিন অন্তর শ্রমিকদের বেতন হয়। প্রতি মাসের ২২ ও ৭ তারিখ হপ্তা ঢোকে অ্যাকাউন্টে। মঙ্গলবার জুট শ্রমিকদের হপ্তা ঢুকেছে। তবে সেটা লকডাউনের আগে কাজ করা মজুরি। লকডাউন সময়ের কোনও মজুরি পাননি শ্রমিকরা। তাঁদের বক্তব্য, রাজ্য সরকারের নির্দেশিকা মানছেন না জুট মিল মালিকরা। বিষয়টি আমরা মুখ্যমন্ত্রীকে জানিয়েছি।