এ রাজ্যে গেরুয়া শিবিরের ভিত শক্ত হলেই ওরা বন্ধ করবে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার সহ অন্যান্য পরিষেবা—এই আশঙ্কা নির্বাচন পর্বে বারবার প্রকাশ করছে তৃণমূল। দলের সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে শুরু করে জোড়াফুল শিবিরের সর্বস্তর এই ইস্যুতে সতর্ক করেছে মা-বোনেদের।
আমি দায়িত্বের সঙ্গে বলছি, ২০২১ সালের বিধানসভার তুলনায় এবার লোকসভা নির্বাচনে আমরা ভালো ফল করব। সোমবার হলদিয়ায় দাঁড়িয়ে প্রত্যয়ী গলায় এমনটাই বললেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
মাথাভাঙা থেকে সিতাই যাওয়ার পথে জটামারি গ্রাম। ধরলা নদীর উপর উপেন বর্মন সেতু পেরিয়ে কিছুটা এগিয়েই ডানহাতে ঢুকে যাচ্ছে মেঠো পথ। এই পথেই পড়ছে জোড়পাটকি গ্রাম। প্রায় ২ কিমি রাস্তা অতিক্রম করে থমকে দাঁড়ালাম একটি ভাঙা পাঁচিলের সামনে।
নারী সশক্তিকরণ। আচমকা এই একটি শব্দে বড্ড জোর দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। বাংলায় এলেই তাঁর সভার সামনের সারিতে দেখা যাচ্ছে মহিলাদের। তাঁর ভাষণে-সম্ভাষণে সব সময় বিরাজ করছেন মা-বোনেরা। কোচবিহারে ভোটপ্রচারে গিয়েও বলছেন, ‘সন্দেশখালির জবাব দিতে হবে।’ কিন্তু কেন?
আগামী শুক্রবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের একটা বড় অংশজুড়ে তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি করেছে আবহাওয়া দপ্তর। দক্ষিণবঙ্গের বাকি জায়গাগুলিতেও অস্বস্তিকর গরম থাকবে। উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে শুষ্ক ও গরম হাওয়া ঢোকার জন্য তাপমাত্রা বাড়ছে।
কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: লকডাউনের ফলে রুটিরুজি বন্ধ বহু মানুষের। এই সমস্ত খেটে খাওয়া দিনমজুর ও ফুটপাতবাসীদের রান্না করা খাবার বিতরণের কাজ শুরু করেছে ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘ। কলকাতার বালিগঞ্জে সঙ্ঘের প্রধান কার্যালয় থেকে প্রতিদিন প্রায় ১২ হাজার মানুষের জন্য ভাত, ডাল, তরকারি, খিচুড়ি রান্না করে তা ছোট ছোট গাড়িতে করে সন্ন্যাসী এবং স্বেচ্ছাসেবকরা পৌঁছে দিচ্ছেন শহরের বিভিন্ন এলাকায় বস্তি ও ফুটপাতবাসীদের মধ্যে। সঙ্ঘের প্রধান সম্পাদক স্বামী বিশ্বাত্মানন্দ মহারাজ নিজে রান্নার কাজ পরিচালনা করছেন। তেলেঙ্গাবাগান পুজো কমিটির তরফে মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে ২৫ হাজার টাকা তুলে দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, শিক্ষা দপ্তরের অধীনে থাকা বিভিন্ন স্বশাসিত সংস্থাগুলির তরফ থেকে ৫ কোটি টাকা মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে দেওয়া হল। তার মধ্যে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ এবং প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের তরফে এক কোটি টাকা করে দেওয়া হয়েছে। উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ এবং স্কুল সার্ভিস কমিশন দিয়েছে ৫০ লক্ষ ও রবীন্দ্র মুক্ত বিদ্যালয় সংসদের দান পাঁচ লাখ টাকা। পাঠ্যপুস্তক পর্ষদের তরফেও দু’কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে পাঁচ কোটি পাঁচ লক্ষ টাকা সোমবার নবান্নে অর্থদপ্তরে জমা দিয়েছেন প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য। প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফেও দ্বিতীয় ধাপে আরও পাঁচ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে এই তহবিলে। রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সংগঠন ত্রাণ তহবিলে এক লক্ষ ১০ হাজার টাকা তুলে দিয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির প্রায় ১৪ হাজার শিক্ষকের অবদান মিলিয়ে এক কোটির বেশি টাকা এই ত্রাণ তহবিলে জমা দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে ৯৫ পল্লী দূর্গাপুজো কমিটির তরফে এক লক্ষ টাকা মেয়র ফিরহাদ হাকিমের হাতে তুলে দিলেন মেয়র পারিষদ রতন দে।-নিজস্ব চিত্র
