কর্মলাভের যোগ রয়েছে। ব্যবসায়ী যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা দুযবে। ... বিশদ
এফসিআই জানিয়েছে, ওপেন মার্কেট স্কিমে, রাজ্য সরকার ও নথিভুক্ত ময়দা কলগুলিকে গম সরবরাহ করা হচ্ছে। করোনা সংক্রমণজনিত আপদকালীন পরিস্থিতিতে গম বিক্রির জন্য কোনও ই-অকশন করা হচ্ছে না। জেলাশাসকরা প্রয়োজনে যাতে নির্ধারিত মূল্যে গম সংগ্রহ করতে পারেন, তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই পদ্ধতিতে পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলিতে এখনও পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৮০ টন গম দিয়েছে এফসিআই। জরুরি পরিস্থিতিতে ওপেন মার্কেট স্কিমে গমের পাশাপাশি চালও বিক্রি করছে তারা। কোনও ই-অকশন ছাড়াই সাড়ে বাইশ টাকা কেজি দরে এফসিআই-রে কাছ থেকে চাল নিয়ে রাজ্যগুলি তাদের অতিরিক্ত চাহিদা মেটাতে পারবে। লকডাউন পরিস্থিতিতে বিশেষ ব্যবস্থা নিয়ে রেলের ওয়াগন থেকে দ্রুত খাদ্যশস্য নামানো-ওঠানোর কাজ করা হয়েছে। জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা প্রকল্প ও সদ্য ঘোষিত প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনার অতিরিক্ত খাদ্যশস্য বিভিন্ন রাজ্যে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে বলে এফসিআই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
এফসিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ৩ এবং ৪ এপ্রিল গোটা দেশে প্রতিদিন ৭০টি রেকে ১.৯৩ লক্ষ টন করে খাদ্যশস্য পাঠানো হয়েছে। লকডাউন ঘোষণার আগে এফসিআই গড়ে প্রতিদিন ৮০ হাজার টন খাদ্যশস্য পাঠাত। লকডাউন ঘোষণার পর সেটা বেড়ে হয় ১.৪১ লক্ষ টন। তার পর থেকে সারা দেশে ৬০৫টি রেকে মোট ১৬.৯৪ লক্ষ টন খাদ্যশস্য পাঠানো হয়েছে বলে দাবি করেছে তারা। পাঞ্জাব থেকে সবথেকে বেশি ৭.৭৩ লক্ষ টন খাদ্যশস্য সরবরাহ করা হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে হরিয়ানা। সবথেকে বেশি ২.৭ লক্ষ টন খাদ্যশস্য পেয়েছে উত্তরপ্রদেশ। পশ্চিমবঙ্গে খাদ্যশস্য সরবরাহ হয়েছে ১.৬৫ লক্ষ টন। উত্তর-পূর্ব ভারতের জন্য ১.৪ লক্ষ টন খাদ্যশস্য পাঠানো হয়েছে।