রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
বঙ্গ বিজেপি সূত্রে জানা যাচ্ছে, নেতৃত্বকে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জানিয়েছেন, এক্ষেত্রে প্রতি বিধানসভা ধরে এগতে হবে বাংলার নেতাদের। কমপক্ষে প্রত্যেক বিধানসভায় অন্তত চার হাজার পরিবারের খাবারের ব্যবস্থা করতে হবে। সবমিলিয়ে একটি বিধানসভায় পরিবারগুলির সদস্য সংখ্যা যাতে কোনওমতেই ২০ হাজারের কম না হয়, তাও নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে। তবে এই কর্মকাণ্ড চালাতে গিয়ে কোনওভাবেই যাতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার নিয়ম লঙ্ঘিত না হয়, সেই বিষয়ে সতর্ক করা হয়েছে। আরও বলা হয়েছে, মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, গ্লাভসের পর্যাপ্ত জোগান রাখতে হবে। খাবার তৈরির সময়, তা বিতরণের সময় মেনে চলতে হবে করোনা মোকাবিলার যাবতীয় প্রোটোকল। এরই পাশাপাশি করোনা মোকাবিলায় প্রত্যেক বিজেপি সংসদ সদস্যকে এমপি তহবিল থেকে প্রধানমন্ত্রী ত্রাণ তহবিলে এক কোটি টাকা করে অর্থসাহায্য করার নির্দেশ দিয়েছেন জে পি নাড্ডা।
গরিব পরিবারগুলোর মুখে কী খাবার তুলে দেবে বঙ্গ বিজেপি? এ ব্যাপারে বিজেপির অন্যতম কেন্দ্রীয় সম্পাদক তথা পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি রাহুল সিনহা বলেছেন, ‘শুকনো খাবার এবং রান্না করা খাবার, দুটো নিয়েই আমরা চিন্তাভাবনা করছি। রান্না করা খাবার দিতে হলে কোথায় রান্না হবে, তা চিহ্নিত করতে হবে। ফলে এব্যাপারে রাজ্য সরকারেরও সহযোগিতা প্রয়োজন হবে।’ বিজেপি সূত্রে জানা যাচ্ছে, এদিনের ভিডিও কনফারেন্সিংয়ে নির্দিষ্ট করে কর্ণাটকের দলীয় নেতৃত্বের প্রশংসা করেছেন জে পি নাড্ডা।