পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
বৃহস্পতিবার কলকাতা ও পার্শ্ববর্তী জেলাগুলিতে মুদি দোকান ও বাজার খোলা থাকলেও, পাউরুটি পাওয়া যায়নি বলে অভিযোগ। একাধিক দোকান-বাজার খুঁজেও পাউরুটি মেলেনি এমন ছবিও ধরা পড়েছে। দোকানদারদের বক্তব্য, বেকারি থেকে রুটি আসেনি, ফলে ক্রেতাদের দেওয়া যায়নি। বেকার্স অ্যাসোসিয়েশনগুলির দাবি, করোনা আতঙ্কের জেরে কর্মচারীরা কারখানায় আসছেন না। এই পরিস্থিতিতে কলকাতা ও জেলার একাধিক বেকারি মালিক তাঁদের কারখানা বন্ধ করে দিয়েছেন। ফলে পাউরুটি উৎপাদন ও সরবরাহে ঘাটতি দেখা দিয়েছে। জয়েন্ট অ্যাকশন কমিটি অব ওয়েস্ট বেঙ্গল বেকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক ইদ্রিস আলি বলেন, বিভিন্ন জায়গায় পাউরুটি পাওয়া যাচ্ছে না, এটা সঠিক। আমার মেয়ে ফোন করে বলেছে হাতিবাগানে পাউরুটি পায়নি। তার মূল কারণ হল কারখানায় কর্মচারীদের না আসা। কলকাতায় ছোট-বড় মিলিয়ে প্রায় পঞ্চাশটি কারখানার মালিক তাঁদের ইউনিট বন্ধ করে দিয়েছেন বলে তাঁর দাবি।
আবার কারখানা থেকে অথবা বিক্রির সময় পাউরুটি লুটপাট হয়েছে বলেও অভিযোগ করেছে ওয়েস্ট বেঙ্গল বেকার্স অ্যাসোসিয়েশন। সম্পাদক আরিফুল ইসলামের বক্তব্য, কলকাতা ও একাধিক জেলায় রাতে পাউরুটি তৈরি হওয়ার পর বেশ কিছু লোকজন লুটপাট করে নিয়ে গিয়েছে। বিষয়টি রাজ্য সরকারের হেল্পলাইন নম্বরে জানানো হয়েছে। ভবিষ্যতে সাধারণ মানুষকে পাউরুটি সরবরাহের ক্ষেত্রে প্রশাসনের আরও সহযোগিতা দাবি করেছে একাধিক বেকার্স অ্যাসোসিয়েশন। তাদের বক্তব্য, পাউরুটি তৈরির সামগ্রীগুলি কারখানায় পৌঁছনোর ক্ষেত্রে যাতে কোন অসুবিধা না হয়, সেদিকে প্রশাসন আরও নজর দিক।