কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
যদিও জানা গিয়েছে, সম্প্রতি এগরার একটি অনুষ্ঠান বাড়িতে গিয়েছিলেন তিনি। সেখানে তিনি বিদেশ ফেরত কয়েকজন ব্যক্তির সংস্পর্শে আসেন। তাঁদের থেকেই ওই ব্যক্তি সংক্রামিত হয়ে থাকতে পারেন বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এদিকে করোনা আক্রান্ত প্রৌঢ়কে স্থিতিশীল করে তুলতে বদ্ধপরিকর চিকিৎসকরা। ইতিমধ্যে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জরুরি ভিত্তিতে বৈঠক ডেকেছে। তাঁর চিকিৎসায় একটি মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। সব ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতির বিশেষজ্ঞরা রয়েছেন সেখানে। রাজ্য সরকারও যে কোনওভাবে এই রোগীর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল রাখতে ও তাঁকে সুস্থ করে তুলতে বদ্ধপরিকর। এদিকে পিয়ারলেস হাসপাতালে ১৪০০ কর্মচারি ও চিকিৎসক রয়েছেন। তার মধ্যে প্রায় এক হাজার জন বর্তমানে কাজ করছেন। তাঁদের প্রত্যেকের স্বাস্থ্য সুরক্ষার দিকটিও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। হাসপাতালে মেডিক্যাল সার্ভিসের অন্যতম কর্তা ডা. সুদীপ্ত মিত্র বলেন, ‘প্রৌঢ়ের অবস্থা আশঙ্কাজনক কিন্তু স্থিতিশীল। আমরা পৃথক আইটিউতে একেবারে আলাদাভাবে রেখেছি তাঁকে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও অন্যান্য নির্দেশিকা মেনে সব কাজ চলছে। তাঁকে স্থিতিশীল রাখাটা আমাদের কাছে চ্যালেঞ্জ। আপ্রাণ চেষ্টা চলছে।’