কর্মপ্রার্থীদের কর্মযোগে বিলম্ব ঘটবে। বেসরকারি ক্ষেত্রে কর্মযোগ আছে। ব্যবসায় যোগ দেওয়া যেতে পারে। কোনও বন্ধুর ... বিশদ
সেমিনারে উপস্থিত বিভিন্ন অধ্যাপক-গবেষকদের মতে, পরাগমিলনের জন্য যে পতঙ্গরা দায়ী, তাদের উপযোগী পরিবেশ ক্রমশ হারিয়ে যাচ্ছে। গ্রামের দিকে বিঘার পর বিঘা জমিতে ধান চাষ হচ্ছে। কিন্তু তাতে মৌমাছি, বোলতা প্রজাতির পতঙ্গরা আকৃষ্ট হয় না। এটা উদ্বেগের বিষয়। তাই তাদের পরিবেশ তৈরি করা দরকার। শুধু ভারত নয়, গোটা এশিয়া জুড়েই এই কাজ করতে হবে। তার জন্য সব দেশ মিলে যৌথ উদ্যোগে কাজ করতে হবে। বাংলাদেশের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মহম্মদ রুহুল আমিন বলেন, শস্য উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য এই পরাগবাহক কীটপতঙ্গ একটা বড় দায়িত্ব পালন করে। তাই তাদের বাঁচিয়ে রাখা খুবই দরকার। পরাগমিলনের প্রক্রিয়া বৃদ্ধি করতে তাই কী কী করা দরকার, তার রূপরেখা তৈরি করা জরুরি। একই মত ব্যক্ত করলেন আমেরিকার গবেষক মাইকেল অর। তিনি আবার চীনের একটি ইনস্টিটিউটে কাজ করেন। পরাগবাহক পোকামাকড়দের কীভাবে বাঁচানো যায়, তার জন্য আরও গবেষণা প্রয়োজন রয়েছে। খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে। এটি একটি বড় ইস্যু।
এদিকে করোনা ভাইরাসের আতঙ্কের ছাপ এই সেমিনারেও দেখা গেল। থাইল্যান্ড থেকে আসা চারজন মাস্ক পড়েই সবার সঙ্গে কথাবার্তা বলছেন। তাঁদের মধ্যে এক অধ্যাপক নাটাপট ওয়ারিট বলেন, আমরা যেখান থেকে আসছি, তার সংলগ্ন অঞ্চলে এই ভাইরাস থাবা বসিয়েছে। তাই নিজেদের এবং বাকিদের সুরক্ষার জন্যই এই মাস্ক ব্যবহার করা হচ্ছে।