রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
বুধবার সন্ধ্যায় কলকাতায় জেলা সিপিএমের ডাকে এন্টালি মার্কেট থেকে পার্ক সার্কাস পর্যন্ত মিছিল হয়। একই সময়ে অন্যান্য জেলাসদর ও মহকুমা সদরেও দলের তরফে প্রতিবাদ মিছিল বেরয়। কলকাতার মিছিলে পা মেলান বিমান বসু, মহম্মদ সেলিম, সুজন চক্রবর্তীর মতো শীর্ষস্থানীয় নেতারা। বিমানবাবু-সুজনবাবুরা এদিন বলেন, গুজরাতের দাঙ্গার সময় পুলিসকে গোড়ায় নিষ্ক্রিয় করে রাখা হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলেও সময়মতো সেনা নামানো হয়নি। তার সুযোগে আরএসএস-গেরুয়া বাহিনী শত শত নিরীহ সংখ্যালঘুকে খুন করেছে। গুজরাতের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বর্তমানে দেশের ক্ষমতার মূল চালিকাশক্তি। একজন হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী, অন্যজন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তাই একই মডেলে দিল্লিতে হাঙ্গামা চালানো হয়েছে।
সুজনবাবু এদিন এই প্রসঙ্গে এক হাত নেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও। দিন কয়েক ধরে রাজধানী অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠার পিছনে গেরুয়া বাহিনীর স্পষ্ট হাত থাকার কথা গোটা দেশের মানুষ জানলেও এখনও পর্যন্ত মমতা এব্যাপারে আরএসএস-বিজেপি’র বিরুদ্ধে মুখ না খোলায় তৃণমূল সুপ্রিমোকে নিশানা করেছেন সুজনবাবু। তিনি বলেন, মুখ্যমন্ত্রী যে কোনও বিষয়েই কথায় কথায় টুইট করেন। মুখ খোলেন। কিন্তু এখন কেন বিজেপি-আরএসএস নিয়ে কোনও রা কাড়ছেন না তিনি? আমরা নিশ্চিত, শুক্রবার ভুবনেশ্বরে অমিত শাহ’র সঙ্গে দেখা হলেও তাঁকে এনিয়ে কথা বলার সাহস দেখাতে পারবেন না।