বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
তৃণমূলের প্রার্থী কে হচ্ছেন, সেটাই এখন রাজ্য রাজনীতিতে সবথেকে চর্চিত বিষয়। বর্তমান কাউন্সিলার টিকিট পাবেন, না নতুন মুখ আসবে, তা নিয়েও পাড়ায় পাড়ায় জোর চর্চা চলছে। সেই সঙ্গে চর্চায় রয়েছে, ভোটগুরু প্রশান্ত কিশোরের সমীক্ষা রিপোর্ট। যা নিয়ে আতঙ্কে রয়েছেন কাউন্সিলাররা। সংরক্ষণের কোপে পড়ে যেসব ওয়ার্ড মহিলা বা তফসিলি জাতি উপজাতির জন্য সংরক্ষিত হয়েছে, সেই সব ওয়ার্ডে নতুন মুখ খোঁজা হচ্ছে। স্বচ্ছ ভাবমূর্তি রয়েছে এমন ছেলেমেয়েদের প্রার্থী করার সম্ভাবনা প্রবল।
রাজ্যের ১০২টি পুর এলাকায় রাজনৈতিক বায়োডেটা তৈরির ক্ষেত্রে রীতিমতো শোরগোল শুরু হয়ে গিয়েছে। মধ্যমগ্রাম জেলা অফিসে উত্তর ২৪ পরগনার ১৭টি পুরসভার সব ওয়ার্ডের জন্য প্রার্থী হওয়ার আবেদন জানিয়ে বায়োডেটা জমা পড়ছে। কোনও কোনও ওয়ার্ডে তিনজন, কোনও ওয়ার্ডে পাঁচজন, এমনকী ন’জন পর্যন্ত আবেদন করেছেন। বারাসতের একটি ওয়ার্ডে ন’জনের আবেদন দেখে রীতিমতো চমকে গিয়েছেন জেলাস্তরের এক নেতা। যেহেতু কাউন্সিলাররাই দলের অন্যতম মুখ এবং তাঁদের সামনে রেখেই আগামী ২০২১-এর বিধানসভার জয় করতে হবে। তাই প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে খুবই সতর্ক তৃণমূল। কোনও যোগ্য প্রার্থী বা বর্তমান কাউন্সিলার যাতে গোষ্ঠী রাজনীতির শিকার না হন, সেদিকেও রাজ্য নেতৃত্বের নজর রয়েছে। দলের কাউন্সিলারদের ভাবমূর্তির জন্যই গত লোকসভা ভোটে দলের ফল খারাপ হয়েছে বলে মনে করেন তৃণমূলের শীর্ষনেতৃত্ব।