পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এদিকে, রাজভবন থেকে প্রকাশিত এক প্রেস বিবৃতিতে বলা হয়েছে, রাজপাল চান আসন্ন পুরভোট অবাধ ও শান্তিপূর্ণ হোক। প্রত্যেক রাজনৈতিক দল ও প্রার্থী যাতে সবরকম নির্বাচনী কাজকর্মের সুযোগ পান, সেদিকে নজর রাখতে হবে। যাতে কোনও হাঙ্গামা না হয় এবং নির্বাচন প্রক্রিয়ায় সকলে অংশ নিতে পারেন, তাও দেখতে হবে। গণতন্ত্রে নির্বাচনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। ভারতীয় সংবিধানের ২৪৩ কে ধারা অনুযায়ী রাজ্য নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠুভাবে নির্বাচনের দায়িত্ব পালন করবে। রাজভবন চায়, পুরভোট সংক্রান্ত কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, সেই সংক্রান্ত কাগজপত্র নিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশনার আসুন। সেই সঙ্গে গত পুরসভা ও পঞ্চায়েত নির্বাচনের রিপোর্টও সংগ্রহ করছেন রাজ্যপাল। যা আলোচনায় তুলে ধরতে চান তিনি।
এই প্রসঙ্গে কমিশনের বক্তব্য, রাজ্যপাল জানতে চাইতে পারেন। কিন্তু কমিশন জানাতে বাধ্য নয়। কমিশন একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। নির্বাচনী আইন মেনেই কাজ করবে তারা। তবে সৌজন্যের কারণে কমিশনার রাজ্যপালকে তথ্য দিতে পারেন। রাজ্য নির্বাচন কমিশনার হওয়ার পর সৌরভ দাস রাজ্যপালের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎও করেছেন। এখন দেখার তিনি যান কি না।
এদিকে, পুরভোটের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে কমিশন। আগামী মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহে সব জেলাশাসক, পুলিস সুপারকে বৈঠকে ডাকা হবে। এপ্রিল মাসে ভোট ধরে নিয়ে প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে। কলকাতা পুরসভা ভোটের জন্য ১৬ জন মিউনিসিপাল রিটার্নিং অফিসারের নাম ঠিক করে রাজ্য নির্বাচন কমিশনে পাঠিয়েছেন জেলা নির্বাচনী আধিকারিক পি উল্গানাথন। প্রতিটি জেলাকেই পুরভোটের প্রস্তুতি নিতে নির্দেশ পাঠানো হয়েছে। প্রায় ১৮ হাজার বুথের তালিকা তৈরি হয়ে গিয়েছে। সেই সব বুথের পরিকাঠামো সরেজমিনে খতিয়ে দেখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।