ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগ প্রত্যাশিত সাফল্য নাও দিতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি। শ্বাসকষ্ট ও বক্ষপীড়ায় শারীরিক ক্লেশ। ... বিশদ
আন্দোলনরত পড়ুয়া শৈলেশ মহাপাত্র রবিবার জানান, আমাদের অনেক দাবি রয়েছে। তার মধ্যে একটি হল, ফিশারি এক্সটেনশন অফিসারের ১০০ শতাংশ পদে এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএফএসসি পাশ করা পড়ুয়াদের থেকে নিতে হবে। আরেক পড়ুয়া সায়ন্তন ভট্টাচার্য জানান, বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার এসেছিলেন। তিনি আন্দোলন তুলে নিতে বলেছেন। আমরা আন্দোলন চলবে বলে জানিয়েছি। পুনর্গঠনের বিজ্ঞপ্তি জারি না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন প্রত্যাহার হবে না। ২০১৭ সাল থেকে কমিটি গঠন করা হয়েছে। ৬ বছর ধরে কোনও নিয়োগ হয়নি। এক পড়ুয়া জানান, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে এই মুহূর্তে কোনও উপাচার্য নেই। ফলে দাবি জানাতে কার কাছে যাব, তা নিয়ে দোটানায় রয়েছি। এই বিষয়টিতে বোঝা যাচ্ছে সরকার এই বিশ্ববিদ্যালয়কে কতটা কম গুরুত্ব দিচ্ছে। এ বিষয়ে মৎস্যমন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা জানান, আমি ওই আন্দোলনের বিষয়টি জানি। তবে এব্যাপারে কোনও মন্তব্য করব না। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার শ্যামসুন্দর দানাকে ফোন করা হলে তিনি ফোন ধরেননি।