পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
গৌতমবাবু বলেন, অনেক তৃণমূল-বিজেপি করে লম্ফঝম্ফ হয়েছে। বামেদের ৩৪ বছরের রাজত্ব দেখার পর রাজ্যের মানুষ তৃণমূলকে ক্ষমতায় এনেছিল। তারা ভেবেছিল, আরও উন্নত মানের কোনও রাজত্ব তারা দেখবে। কিন্তু কয়েক বছরের মধ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল ও সরকারের কারবার দেখে মানুষ বিকল্প খুঁজতে থাকে। তাই তারা বিজেপি’র দিকে ঝুঁকেছিল। কিন্তু এখন বিজেপি’র সাম্প্রদায়িক এ্যাজেন্ডা এবং বিভাজনের রাজনীতির পাশাপাশি মোদি জমানায় দেশের আর্থিক অবস্থা দেখে বহু মানুষ বীতশ্রদ্ধ হয়ে পড়েছে। বিজেপি’র জনপ্রিয়তা দ্রুত কমছে। ওদের পতন অনিবার্য হয়ে পড়েছে। এই সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে আমাদের। মানুষের কাছে গিয়ে বোঝাতে হবে, তৃণমূল বা বিজেপি নয়, বাংলাকে বাঁচাতে পারে একমাত্র বামপন্থীরাই। এই পরিস্থিতিতে দলকে এগিয়ে নিতে যুব নেতৃত্বকে সামনে আনতে হবে। নতুন নেতৃত্ব দলে তৈরি হচ্ছে। তাদের আরও বেশি করে কাজে লাগাতে হবে।