বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
এ প্রসঙ্গে মেদিনীপুরের বিজেপি এমপি বলেন, খুনের ঘটনায় জগন্নাথবাবুর নাম জোর করে ঢোকানো হয়েছে। যার পিছনে পুরোপুরি রাজনৈতিক অভিসন্ধি দেখছেন দিলীপ ঘোষ। দলের এমপি’র সমর্থনে তিনি আরও বলেন, সিআইডি যতবার ডেকেছে জগন্নাথ সরকার ততবার জেরার মুখোমুখি হতে হাজির হয়েছেন। কোনওদিন দিন পরিবর্তনের আর্জি জানাননি। আদালতের নির্দেশ মেনে পুলিসি তদন্তে তিনি সবরকমভাবে সহায়তা করেছেন। এ প্রসঙ্গেই তাপস পালের মৃত্যু নিয়ে শাসকদলের নেতা এবং দলনেত্রী নাটক করছেন বলেও কটাক্ষ করতে ছাড়েননি দিলীপবাবু। তাঁর দাবি, তাপস পালকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল দলের কোনও নেতা-নেত্রী টুঁ শব্দ করেননি। যদিও আইপিএস রাজীব কুমারের বাড়ি সিবিআই হানা দেওয়ার ঘটনায় গোটা রাজ্য তোলপাড় করে দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। ভুবনেশ্বরের জেলে দীর্ঘদিন কারাযন্ত্রণা ভোগ করাকালীন কোনও তৃণমূল নেতা-মন্ত্রী তাপস পালের সঙ্গে কেন দেখা করতে যাননি, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন বিজেপি সভাপতি। সব মিলিয়ে বঙ্গ রাজনীতিতে নয়া আঙ্গিক শুরু হল। রাজনৈতিক নেতাদের মৃত্যু কিংবা অসুস্থতায় এবার সিবিআই-সিআইডি’র নাম জড়িয়ে যাচ্ছে। এদিকে, দিলীপ ঘোষ এদিন স্পষ্ট করে জানান, ইভিএম কিংবা ব্যালট যাতেই পুরসভা ভোট হোক, তাতে বিজেপির কোনও সমস্যা নেই। তবে ভোট প্রচারের জন্য পর্যাপ্ত সময় প্রত্যেক রাজনৈতিক দলের পাওয়া উচিত বলে মনে করেন গেরুয়া শিবিরের এই বঙ্গপ্রধান। এক্ষেত্রে পর্যাপ্ত সময় পাওয়া না গেলে, আদালতে যাওয়ার ভাবনা সহ একাধিক বিকল্প পথ রয়েছে বলেও জানান দিলীপবাবু।