স্বয়ং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শহরে। নির্বাচনী প্রচার করবেন। অথচ লোকই নেই রাস্তায়। মাত্র ২৫ মিনিটেই ফাঁকা রোড শো শেষ করে মালদহ ছাড়লেন মোদি সরকারের ‘সেকেন্ড ইন-কমান্ড’ অমিত শাহ।
একদিনের তফাতে অনেকটা নামল সোনার দর। ওয়েস্ট বেঙ্গল মার্চেন্টস অ্যান্ড জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের তথ্য অনুযায়ী, মঙ্গলবার শহরে ‘৯৯৯’ বিশুদ্ধতার ২৪ ক্যারেট সোনার ১০ গ্রাম পিছু খুচরো দর ৭২ হাজার ৭৫০ টাকা।
বিজেপি সহ তামাম বিরোধীদের কোণঠাসা করতে পুরোপুরি কর্পোরেট ধাঁচে প্রচার পরিকল্পনা সাজিয়েছে তৃণমূল। জনসংযোগই হোক বা তারকা প্রচারককে নিয়ে প্রার্থীর বর্ণাঢ্য রোড শো—সবেতেই থাকছে সেই কর্পোরেট ছোঁয়া। শুধু সফল কর্মসূচি আয়োজনেই শেষ হয়ে যাচ্ছে না তৎপরতা।
আর নয়, রাজ্যের মুখ্যসচিব বি পি গোপালিকাকে শেষ সুযোগ দিল হাইকোর্ট। নির্দেশ এরপরও না-মানলে তাঁর বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার রুল জারি করা হবে। মঙ্গলবার নির্দেশে এমনটাই জানিয়েছে, বিচারপতি জয়মাল্য বাগচি এবং বিচারপতি গৌরাঙ্গ কান্তের ডিভিশন বেঞ্চ।
বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে আসতেই বিদায়ী তৃণমূল এমপি দেবকে দেখে একজন চিৎকার করে বলে ওঠেন ‘জয় শ্রীরাম’। যদিও এ ঘটনায় বিন্দুমাত্র মাথা গরম করেননি অভিনেতা। বরং ওই ব্যক্তির কাছে গিয়ে হাসি মুখে হাত মিলিয়ে তাঁকে জড়িয়ে ধরেন তিনি।
হাতির দল ঘোরাফেরা করে যে পাঁচালের জঙ্গলে, সেখান দিয়েই কর্মক্ষেত্রে যাতায়াতের জন্য ৭০ কিমি পাড়ি দিতে হতো। কাছাকাছি স্কুলে বদলির জন্য ২০১৬ এসএসসি নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণই কাল হল বাঁকুড়ার প্রতাপপুর দামোদর জিউ হাইস্কুলের ১০০ শতাংশ দৃষ্টিহীন শিক্ষক সোমনাথ নিয়োগীর।
অন্ধ্র-ওড়িশার দিক থেকে কিছু মেঘ বায়ুমণ্ডলে ঢোকার ফলে সোম-মঙ্গলবার দক্ষিণবঙ্গে গরমের তীব্রতা সামান্য কমেছিল। খুব হাল্কা বৃষ্টিও হয়েছে পশ্চিমাঞ্চলের কিছু অংশে। আবহাওয়া বিজ্ঞানের মাপকাঠিতে যাকে ‘তাপপ্রবাহ পরিস্থিতি’ বলে, তা এই দু’দিন ছিল মূলত উপকূল অঞ্চলের কয়েকটি স্থানে।
নির্বাচনী প্রচারে রাজস্থানে গিয়ে তিনি যা বলেছিলেন, তা নিয়ে এখনও গোটা দেশে তোলপাড় চলছে। কিন্তু নরেন্দ্র মোদি নিজের অবস্থান থেকে সরতে রাজি নন। অন্ধ মেরুকরণের রাজনীতি ও বিদ্বেষ ভাষণে অনড় প্রধানমন্ত্রী মঙ্গলবারও সাফ ইঙ্গিত দিয়েছেন, বেশ করেছি বলেছি। প্রয়োজনে আবারও বলব।
মহামান্য আদালতের রায় শিরোধার্য। হলেই বা চাকরিহারার সংখ্যাটা ২৫ হাজার ৭৫৩! অপরাধ করেছেন এই যুবক-যুবতীরা। তাঁরা এমন এক প্যানেলে চাকরি পেয়েছেন, যার গায়ে লেপে রয়েছে দুর্নীতির কালো দাগ। এই ২৫ হাজার ৭৫৩ জনই অপরাধী।
কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: বেআইনি পুলকার নিয়ে পরিবহণ দপ্তরের নির্দেশিকা হাতে পেলেই ব্যবস্থা নিতে শুরু করবে পুলিস। নিয়মভাঙা পুলকার মালিক ও চালকদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাচ্চাদের নিরাপত্তার বিষয়টি মোটেই হাল্কাভাবে নেওয়া হবে না। বুধবার স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন কলকাতার পুলিস কমিশনার অনুজ শর্মা। তবে ইতিমধ্যেই রাস্তায় চলা পুলকারগুলির কাগজপত্র পরীক্ষা থেকে শুরু করে তাদের উপর নজরদারি চালানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
পোলবায় পুলকার দুর্ঘটনার পর একাধিক তত্ত্ব সামনে এসেছে। জানা গিয়েছে, অভিশপ্ত পুলকারটির কোনও কাগজপত্রই ছিল না। এই দুর্ঘটনার পরই পদক্ষেপ নিয়েছে প্রশাসন। বিভিন্ন নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। পাশাপাশি পরিবহণ দপ্তরও নির্দেশিকা তৈরি করছে। পোলবার ঘটনার পর সতর্ক কলকাতা পুলিসও। কলকাতায় স্কুল পড়ুয়াদের একটা বড় অংশ পুলকারে যাতায়াত করে। অভিযোগ, এই গাড়িগুলির অধিকাংশই প্রাইভেট নম্বরে চলছে। এমনকী গাড়ির সিএফ, ইনসিওরেন্স থেকে শুরু করে অনেক কাগজপত্রই ঠিক নেই। গাড়ির কাগজপত্র পরীক্ষার কাজ শুরু করেছে ট্রাফিক দপ্তর। কয়েকদিন আগেই মৌলালিতে একটি পুলকারকে আটক করে পুলিস। গাড়ির কাগজপত্র চাওয়া হলে তা দেখাতে পারেনি চালক। এও দেখা যায়, বাচ্চাদের নিয়ে মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালাচ্ছিল চালক। এমনই আরও বেশ কিছু বেনিয়ম সামনে উঠে এসেছে। যে কারণে চলছে কড়া নজরদারি। বৃহস্পতিবার কলকাতা পুলিসের একটি অনুষ্ঠানের শেষে সিপি বলেন, বেআইনি পুলকার নিয়ে তাঁরা কড়া মনোভাব নিয়েছেন। এক্ষেত্রে পরিবহণ দপ্তর একটি নির্দেশিকা তৈরি করেছে। খুব শীঘ্রই তা তাঁদের হাতে পৌঁছবে। এরপরই দেখা হবে কোন কোন পুলকার এসওপি মেনে চলছে। যারা মানবে না, তাদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে সিপির বক্তব্যে ইঙ্গিত মিলেছে। এর সঙ্গেই পুলিস মহলের বক্তব্য, শুধু পুলকারের বিরুদ্ধে পুলিসি ব্যবস্থা নিলেই হবে না। অভিভাবক-অভিভাবিকাদেরও বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। তাঁরা যে গাড়িতে ছেলেমেয়েদের পাঠাচ্ছেন, তার কাগজপত্র ঠিক আছে কিনা, দেখে নিতে হবে তাঁদেরও। পাশাপাশি স্কুলগুলিকেও এই বিষয়ে সচেতন হতে হবে। যৌথ প্রয়াসের মাধ্যমেই বেআইনি পুলকার আটকানো সম্ভব।
পোলবায় পুলকার দুর্ঘটনার পর একাধিক তত্ত্ব সামনে এসেছে। জানা গিয়েছে, অভিশপ্ত পুলকারটির কোনও কাগজপত্রই ছিল না। এই দুর্ঘটনার পরই পদক্ষেপ নিয়েছে প্রশাসন। বিভিন্ন নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। পাশাপাশি পরিবহণ দপ্তরও নির্দেশিকা তৈরি করছে। পোলবার ঘটনার পর সতর্ক কলকাতা পুলিসও। কলকাতায় স্কুল পড়ুয়াদের একটা বড় অংশ পুলকারে যাতায়াত করে। অভিযোগ, এই গাড়িগুলির অধিকাংশই প্রাইভেট নম্বরে চলছে। এমনকী গাড়ির সিএফ, ইনসিওরেন্স থেকে শুরু করে অনেক কাগজপত্রই ঠিক নেই। গাড়ির কাগজপত্র পরীক্ষার কাজ শুরু করেছে ট্রাফিক দপ্তর। কয়েকদিন আগেই মৌলালিতে একটি পুলকারকে আটক করে পুলিস। গাড়ির কাগজপত্র চাওয়া হলে তা দেখাতে পারেনি চালক। এও দেখা যায়, বাচ্চাদের নিয়ে মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালাচ্ছিল চালক। এমনই আরও বেশ কিছু বেনিয়ম সামনে উঠে এসেছে। যে কারণে চলছে কড়া নজরদারি। বৃহস্পতিবার কলকাতা পুলিসের একটি অনুষ্ঠানের শেষে সিপি বলেন, বেআইনি পুলকার নিয়ে তাঁরা কড়া মনোভাব নিয়েছেন। এক্ষেত্রে পরিবহণ দপ্তর একটি নির্দেশিকা তৈরি করেছে। খুব শীঘ্রই তা তাঁদের হাতে পৌঁছবে। এরপরই দেখা হবে কোন কোন পুলকার এসওপি মেনে চলছে। যারা মানবে না, তাদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে সিপির বক্তব্যে ইঙ্গিত মিলেছে। এর সঙ্গেই পুলিস মহলের বক্তব্য, শুধু পুলকারের বিরুদ্ধে পুলিসি ব্যবস্থা নিলেই হবে না। অভিভাবক-অভিভাবিকাদেরও বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। তাঁরা যে গাড়িতে ছেলেমেয়েদের পাঠাচ্ছেন, তার কাগজপত্র ঠিক আছে কিনা, দেখে নিতে হবে তাঁদেরও। পাশাপাশি স্কুলগুলিকেও এই বিষয়ে সচেতন হতে হবে। যৌথ প্রয়াসের মাধ্যমেই বেআইনি পুলকার আটকানো সম্ভব।
