গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
রাজ্যের ১০২টি পুরসভার ভোট এপ্রিল মাসে করতে চায় রাজ্য সরকার। সেই ভোটের প্রস্তুতির জন্য এদিন দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলাশাসক পি উল্গানাথন, উত্তর ২৪ পরগনার জেলাশাসক চৈতালি চক্রবর্তী এবং হাওড়ার জেলাশাসক মুক্তা আরিয়া’কে বৈঠকে ডাকেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনার। কলকাতা, হাওড়া, উত্তর ২৪ পরগনায় ভোটের কাজে যুক্ত অফিসাররাও বৈঠকে ছিলেন। ঘণ্টা দুয়েক পুরভোটের প্রস্তুতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। জেলাশাসকরাই এই নির্বাচনে জেলা নির্বাচনী আধিকারিক। তাঁদেরই পুরভোটের সবরকম ব্যবস্থা করতে হবে। তাঁদের এদিন কলকাতা, সল্টলেক, হাওড়ার সরকারি অফিস থেকে কর্মচারীদের নামের তালিকা তৈরি করার নির্দেশ দেওয়া হয়। বলা হয়, এক্ষেত্রে সমন্বয়ের যেন কোনও অভাব না হয়।
কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে ২৭ ফেব্রুয়ারি। তার উপর ভিত্তি করেই পুরভোট হবে। এর জন্য রাজ্য নির্বাচন কমিশন থেকে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনে চিঠি পাঠিয়ে অনুমতি নেওয়া হবে। লোকসভা ভোটের মতো পুরভোটেও অনলাইনে অভিযোগ জানানোর ব্যবস্থা থাকবে। তার জন্য একটি পোর্টাল তৈরি হবে। যা এবার পুরভোটে নতুন। এছাড়া লোকসভা, বিধানসভা ভোটের মতো প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র ও হলফনামা অনলাইনে আপলোড করা হবে। যাতে ভোটাররা দেখতে পারেন। ব্যালটেই ভোট করার সম্ভাবনা রয়েছে। ইভিএমে ভোট করতে হলে যে ধরনের প্রস্তুতি দরকার, সে সম্পর্কে কমিশন থেকে জেলাশাসকদের কিছু বলা হয়নি। অবশ্য পঞ্চায়েত ভোট ব্যালট পেপারে করার ব্যাপারে কমিশনের বিস্তর অভিজ্ঞতা রয়েছে। ফলে ব্যালটে ভোট করতে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের কোনও অসুবিধা হবে না।