দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
তিনি আরও বলেন, কেন্দ্রীয় কমিটি তৈরির উপর বাংলা সহ একাধিক প্রদেশের রাজ্য কমিটি তৈরির ভাগ্য নির্ভর করছে। উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, বর্তমানে কৈলাস বিজয়বর্গীয় জাতীয় পার্টির অন্যতম সাধারণ সম্পাদক পদে রয়েছেন। সেই ক্ষমতা বলেই তিনি পশ্চিমবঙ্গের পর্যবেক্ষকের দায়িত্বে। স্বভাবতই এই পদের গুরুত্ব এবং গরিমা গোটা দেশে রয়েছে। আসন্ন নয়া কেন্দ্রীয় কমিটিতে কৈলাসের অবনমন হলে বাংলার পর্যবেক্ষক হিসেবে তাঁকে রা খা হবে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। সূত্রের দাবি, কৈলাসকে সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে সর্বভারতীয় সহ-সভাপতির দায়িত্বে আনার ভাবনাচিন্তা রয়েছে দিল্লির নেতাদের। সেক্ষেত্রে বিধানসভা ভোটের আগে নতুন কাউকে পর্যবেক্ষক করে আনার সম্ভাবনার কথাও উড়িয়ে দিচ্ছেন না অনেকে। আর তেমনটা হলে বঙ্গ বিজেপি পরিচালনার ক্ষেত্রে সমীকরণ আমূল বদলে যাবে। কারণ, কৈলাসকে ধরে একাধিক নেতা রাজ্য পার্টিতে টিকে রয়েছে। একাধিক নেতা মধ্যপ্রদেশের এই নেতাকে ধরেই কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা বাহিনীর সুরক্ষা ‘এনজয়’ করছেন। ক্ষমতার ভরকেন্দ্র বদলে গেলে সার্বিক এই চিত্রটারই বিরাট পরিবর্তন হবে বলেও মনে করা হচ্ছে। সেই কারণেই কেন্দ্রীয় কমিটি দেখে রাজ্য কমিটি তৈরির রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।