গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
তিনি জানান, খুব শীঘ্রই দিল্লি ভারতীয় জাদুঘরে বড় ধরনের সংস্কার কাজ শুরু করবে। একইসঙ্গে জাতীয় গ্রন্থাগারে বন্ধ হয়ে পড়ে থাকা তিনটি গ্যালারি নতুন করে উদ্বোধন করা হবে। সেই লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় কাজও শুরু হবে বলেও জানান ওই কর্তা। তাঁর দাবি, দেশজুড়ে এই ধরনের প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়িত করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী ২০১৯ সালের শেষ দিকে এক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক ডেকেছিলেন। সেখানে তিনি স্পষ্ট করে দিয়েছেন, একটি জাতির প্রকৃত পরিচয় লুকিয়ে থাকে তার অতীতে। সেই সূত্রেই ভারতীয় সংস্কৃতি-স্থাপত্যকলার সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর বক্তব্য, বিশ্বায়নের যুগে আমরা গোটা পৃথিবী থেকে শিখব। কিন্তু নিজের মৌলিকত্ব যাতে কখনই উপেক্ষিত না হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে। তাই দেশীয় সংস্কার-সংস্কৃতির সুপ্রাচীন ঐতিহ্যকে আগামী প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে দেশজুড়ে এই সংরক্ষণ এবং রক্ষণাবেক্ষণের কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। ওই আমলা আরও বলেন, আধ্যাত্মিকতা, স্বাধীনতা সংগ্রাম সহ ইতিহাস-শিল্পকলা-গান-কবিতা ইত্যাদি বিবিধ ক্ষেত্রে বাংলার অবদান অনস্বীকার্য। সেই কারণে পশ্চিমবঙ্গের ঐতিহ্যশালী স্থান-স্থাপত্যগুলির যথাযথ সংরক্ষণে বদ্ধপরিকর কেন্দ্রীয় সরকার। তাঁর দাবি, আগামী অর্থবর্ষে এই খাতে গতবারের তুলনায় আর্থিক বরাদ্দ আরও কয়েকগুণ বাড়বে।