কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
পার্থবাবু দাবি করেন, বাম আমলের চেয়ে শিক্ষক-ছাত্র অনুপাত ভালো জায়গায় রয়েছে। এখন প্রাথমিকে ২০ জন, উচ্চ প্রাথমিক ও মাধ্যমিকে ৪১ জন এবং উচ্চ মাধ্যমিকে ৪৯ জন পড়ুয়া পিছু একজন করে শিক্ষক রয়েছেন। তাই ছাত্র-শিক্ষক অনুপাত সন্তোষজনক হলেও এটা র্যা শনালাইজড নয় অর্থাৎ বিন্যাস সঠিক নেই। শিক্ষকের অভাবে বেহাল স্কুল বা পড়ুয়ার অভাবে ধুঁকতে থাকা স্কুল, সব ধরনের তথ্যই বিধায়করা দিতে পারেন দপ্তরকে। বিধায়ক জাহানারা বেগমের প্রশ্নের উত্তরে পার্থবাবু নির্দ্বিধায় স্বীকার করেন, রাজ্যের শিশু ও মাধ্যমিক শিক্ষাকেন্দ্রগুলি (এসএসকে-এমএসকে) নিয়ে সরকারের বিশেষ কোনও পরিকল্পনা নেই। তিনি বামেদের খোঁচা দিয়ে বলেন, আপনারাই বলতেন, শিক্ষা আনে চেতনা, চেতনা আনে বিপ্লব। এখন বিপ্লব তো উঠেই গিয়েছে। চেতনা এসেছে। বাম আমলে এ ধরনের শিক্ষাকেন্দ্র তৈরি করে সেই শিক্ষকদের আমাদের উপরে চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। আগে এগুলি পঞ্চায়েত দপ্তরের অধীনে ছিল। এখন শিক্ষাদপ্তরের অধীনে এসেছে। এখানকার শিক্ষকদের বলা হয়েছে, ৬০-এর কম বয়স থাকলে এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা যথাযথ থাকলে তাঁরা স্কুলে আবেদন করতে পারবেন। রাজ্য সরকার এসএসকে-এমএসএকে শিক্ষা সহায়কদের ভাতাও অনেকটাই বাড়িয়েছে।
বিধায়ক নার্গিস বেগমের প্রশ্নের উত্তরে পার্থবাবু বলেন, এক বছরে ৭৩টি স্কুল মাধ্যমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিকে উন্নীত হয়েছে। রাজ্যের ৯২টি সরকারি, সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত এবং পোষিত স্কুলে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনা করার ব্যবস্থা রয়েছে। ১০০টি প্রাথমিক স্কুল এবং ১১১টি মাধ্যমিক স্কুলে ইংরেজি মাধ্যমে পঠনপাঠন চালু করার পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে, তাও জানান শিক্ষামন্ত্রী।