কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যেভাবে আচার্য পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে শোকজ করেছেন, তা নিয়ে আমরা উদ্বেগ প্রকাশ করছি। সরকারি আইন অনুযায়ী দেবকুমারবাবু কাজ করেছেন। তাঁর কাছ থেকে জানা গিয়েছে, আচার্যের অফিসে সমবার্তনের চিঠি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কোনও উত্তর আসেনি। তাই আচার্যের অনুপস্থিতে সমাবর্তন অনুষ্ঠান পরিচালনা করেছেন তিনি। একই সঙ্গে উপাচার্য এবং সহ উপাচার্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে গেলে নয়া বিধিতে কী বলা হয়েছে, তাও মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, এই বিধি অনুযায়ী, রাজ্যপাল এখন সরাসরি কোনও ব্যবস্থা নিতে পারবেন না। শিক্ষাদপ্তরের মাধ্যমে সেই কাজ করতে হবে।
তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হল, এমন বিবৃতি দিয়ে আখেরে এই সংগঠন কী বার্তা দিতে চাইল, তা স্পষ্ট হয়নি। কোচবিহারের ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের ঘটনা তাঁর মুখে শুনে প্রতিক্রিয়া দিয়েছে সংগঠন। তার সভাপতি সুরঞ্জন দাস বলেন, আমরা দেবকুমারবাবুর থেকে যা জেনেছি, সেটাই বলেছি। এদিকে, শোকজের ঘটনাকে সংগঠন নিন্দা বা সমালোচনা—কোনওটিই করেনি। স্রেফ উদ্বেগ প্রকাশ করে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। শিক্ষামহলের মতে, এদিন রাজ্যপালের সঙ্গে বৈঠক করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। কোথাও একটা সরকার-রাজভবনের সংঘাতে বরফ গলার ইঙ্গিত রয়েছে। সেই আবহেই উপাচার্যরাও রাজ্যপালের বিরুদ্ধে সরব হলেন না।