বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
তমলুকে বৈঠকের পর দিলীপবাবু যান মেদিনীপুর শহরে। মেদিনীপুরে পঞ্চুরচক এলাকায় একটি গেস্টহাউসে দলীয় নেতাদের সঙ্গে পুরসভা ভোটের প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি বলেন, বিজেপিকে গণতান্ত্রিক এবং রাজনৈতিকভাবে আটকাতে না পেরে তৃণমূল গুণ্ডা ও পুলিস দিয়ে আটকানোর চেষ্টা করছে। সেজন্য হাজার হাজার কেস দেওয়া হচ্ছে। আমরা এর বিরুদ্ধে লড়াই করে এতদূর এগিয়েছি। বাধা বিপত্তি দূর করে বাকিটাও এগব। পশ্চিমবঙ্গে রাজনীতির পরিবর্তন করব।
তিনি বলেন, রাজ্যে ১২০টি পুরসভায় ভোট হবে। পুরভোট নিয়ে সবরকম প্ল্যানিং হচ্ছে। যেখানে সাংগঠনিকভাবে দুর্বলতা ছিল, সেটাও ঠিক করছি। পুরো শক্তি দিয়ে লড়াই করব। তৃণমূল বুঝতে পারবে বিজেপি কীরকম বিরোধী শক্তি। পঞ্চায়েত ভোটের সময় বুঝতেই পারিনি, ওরা ভোট প্রক্রিয়াতেই অংশ নিতে দেবে না। সেজন্য আমাদের প্রস্তুতি নিতে দেরি হয়েছিল। এবার আর সেরকম পরিস্থিতি হবে না। আমরা সবরকমভাবে প্রস্তুত আছি।
দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপস্থিতি সম্পর্কে বিজেপি সভাপতি বলেন, দিদির ভাই দিদিকে ডাকেনি। তাঁর জন্য দিদি কালীঘাটে পুজো দিলেন, উপবাস করলেন। আর ভাই দিদিকে ভুলে গেল। এটাই হচ্ছে রাজনীতি।
গত ১৪অক্টোবর তৃণমূল নেতা বসুদেব মণ্ডল খুনের পর থেকেই উত্তপ্ত বাকচা। এই অবস্থায় রবিবার সায়ন্তন বসু, জেলা সভাপতি নবারুণ নায়েক, জেলা সহ সভাপতি আশিস মণ্ডল প্রমুখ চাঁদিবেনিয়া, বাকচার বরুণা প্রভৃতি গ্রামে যান।