পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
অন্য একটি প্রশ্নের জবাবে পর্যটনমন্ত্রী জানান, ২০১১ সালের পর থেকে এখনও পর্যন্ত পুরনো মন্দির এবং তীর্থস্থান সংস্কারে রাজ্য সরকার ৮৩ কোটি ৫৬ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করেছে। একই সঙ্গে কেন্দ্রীয় সরকার এই খাতে ২৩ কোটি টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছে বলে উল্লেখ করেন গৌতম দেব। তাঁর কথায়, রাজ্য সরকার বাংলার ধর্মীয় এবং তীর্থক্ষেত্রগুলিকে কেন্দ্র করে ‘রিলিজিয়াস ট্যুরিজম’ গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিষ্ণুপুরের মন্দির, সাগরে কপিলমুনির আশ্রম, কচুবেড়িয়া মন্দির, কোচবিহারের মদনমোহন মন্দির, বেলুড়, দক্ষিণেশ্বর, কালীঘাট, তারকেশ্বর সহ একাধিক উন্নয়ন প্রকল্পের কথা উল্লেখ করেন। তিনি আরও বলেন, বেশ কিছু ক্ষেত্রে এই ধরনের মন্দির সংস্কারের কাজ করছে কেন্দ্রীয় সংস্থা এএসআই। পর্যটনমন্ত্রীর দাবি, দিল্লির ওই সংস্থা যে প্রকল্প হাতে নিয়েছে, তাতে রাজ্য ঢুকতে পারে না। কিন্তু কেন্দ্রীয় সংস্থার কর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করে সংলগ্ন এলাকার উন্নয়নে পর্যটন দপ্তর কাজ করছে বলেও জানান তিনি।