কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
এদিন মা নির্মলা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে বিকেল ৪টে নাগাদ নবান্নে আসেন অভিজিৎবাবু। তাঁকে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে স্বাগত জানান স্বরাষ্ট্রসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় এবং মুখ্যমন্ত্রীর বিশেষ সচিব সৌমেন বন্দ্যোপাধ্যায়। ধুতি-পাঞ্জাবি-জওহরকোট পরে রাজ্য প্রশাসনের সদর দপ্তরে আসেন নোবেলজয়ী বাঙালি অর্থনীতিবিদ। একঘণ্টার উপর মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা হয়। তাঁকে গাড়ি পর্যন্ত এগিয়ে দেন মুখ্যমন্ত্রী নিজেই। মুখ্যমন্ত্রী প্রকাশ্যে কিছু না বললেও তাঁর সঙ্গে কথা বলে যে অভিজিৎবাবু ও তাঁর মা বেশ খুশি, তা যাওয়ার আগে জানিয়ে দিয়ে যান। সেইসঙ্গে আগামীদিনে রাজ্যে কাজ করার ইচ্ছাও প্রকাশ করেন তিনি। নোবেল জয়ের পর অভিজিৎবাবুর বাড়িতে গিয়ে তাঁর মা নির্মলাদেবীর সঙ্গে দেখা করেছিলেন মমতা। অভিজিৎবাবু কলকাতায় এলে তখন নবান্নে আসার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়ে ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। নোবেল পাওয়ার পর অভিজিৎবাবু যখন প্রথম কলকাতার আসেন, তখন রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে তাঁকে স্বাগত জানাতে বিপুল আয়োজন করা হয়েছিল। এদিনও আন্তরিকতারও কোনও খামতি রাখেননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।