বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
২০১০ সালের জুন মাসে শিলদায় ইএফআর-এর শিবিরে আচমকা হামলা চলায় মাওবাদীরা। সেই ঘটনায় অন্তত ২৪ জন জওয়ানের মৃত্যু হয়। ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে অর্ণব দাম সহ ২৬ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট হয়। ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে অর্ণব জামিনে মুক্তি পান। সেই দৃষ্টান্তকে সামনে রেখে ওই ঘটনায় অভিযুক্ত ইন্দ্রজিৎ কর্মকার, তারা হেমব্রম ও শান্তনু সোরেন হাইকোর্টে জামিনের আবেদন করেন। আদালত সেই আবেদন প্রসঙ্গে পুলিসের কাছে তিনটি প্রশ্নের উত্তর চেয়েছিল। সেইসূত্রে এদিনের শুনানিতে আদালতকে সরকারি আইনজীবী অরুণ মাইতি বলেন, বন্দি অবস্থায় অর্ণবের আচরণ ভালো ছিল। ইন্দ্রজিতের ক্ষেত্রেও তা বলা যায়। তাছাড়া এখনও পর্যন্ত কোনও সাক্ষী ইন্দ্রজিৎকে চিহ্নিত করেননি। কিন্তু, অন্য দু’জনকে সাক্ষীরা চিহ্নিত করেছেন। সেইসঙ্গে এদের বিরুদ্ধে অন্যান্য প্রমাণও মিলেছে। এই প্রেক্ষাপটে ইন্দ্রজিৎকে জামিন মঞ্জুর করে বেঞ্চ উপরোক্ত নির্দেশ দিয়েছে।