বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
পাশাপাশি, এদিন টক টু মেয়র অনুষ্ঠানে তাঁর বিরুদ্ধে যে অভিযোগ এসেছে, তা সরাসরি খারিজ করে দেন ২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার পুষ্পালি সিনহা। তিনি বলেন, আমি দিনভর ওয়ার্ডে থাকি। প্রত্যেকে তাঁদের সুবিধা-অসুবিধা নিয়ে আমার কাছে আসেন। কোথাও কোনও রাস্তা খারাপ থাকলে আমি দ্রুত ব্যবস্থা নিই। আমি জানি না এরকম অভিযোগ কেন তোলা হচ্ছে।
টক টু মেয়র অনুষ্ঠানে পুরসভার সব বিভাগের কন্ট্রোলিং অফিসার ও শীর্ষ কর্তারা উপস্থিত থাকেন। শুধু এদিনই নয়, এর আগেও এমন অনুষ্ঠান ও অভ্যন্তরীণ বৈঠক থেকে মেয়র বারবার বার্তা দিয়েছেন, নাগরিকরা যেন পরিষেবা থেকে কোনওভাবে বঞ্চিত না হন। ত্রুটিহীন পরিষেবা দিতে হবে। এমনকী বিজ্ঞপ্তি জারি করে এও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে, নাগরিকরা যেন পুর আধিকারিকদের থেকে সম্পূর্ণ পরিষেবা পান। পুরসভায় এসে যেন কেউ খালি হাতে ফিরে না যান। কিন্তু, এদিন ফের সেই কর্তব্যে গাফিলতির অভিযোগ ওঠায় স্বাভাবিকভাবে ক্ষুব্ধ কলকাতার মহানাগরিক। তাই তিনি এদিন বুঝিয়ে দিলেন ঘরে বসে নয়, রাস্তায় নেমে নাগরিক পরিষেবা দিতে হবে পুরকর্তা-আধিকারিকদের।