কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। ব্যবসায়ীদের উন্নতির আশা রয়েছে। বিদ্যার্থীদের সাফল্যযোগ আছে। আত্মীয়দের সঙ্গে মনোমালিন্য দেখা দেবে। ... বিশদ
প্রথম পাক: পাত্র ও পাত্রী দুজনেই প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হন। পাত্র যেমন তাঁর সন্তান ও স্ত্রীর সমস্ত দায়িত্বের প্রতিজ্ঞা নেন, তেমনই পাত্রী দায়িত্ব নেন তাঁর পরিবারকে ভালো রাখার। এছাড়া তিনি নতুন সংসারের সব দায়িত্ব নেওয়ার জন্যও প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হন।
দ্বিতীয় পাক: পাত্র প্রতিজ্ঞা করেন একসঙ্গে তাঁরা পরিবারের সদস্যদের রক্ষা করবে। পাত্রী প্রতিজ্ঞা করেন সুখ-দুঃখে সবসময় স্বামীর পাশে থাকার। পরিবর্তে থাকবে স্বামীর থেকে সারাটা জীবন আন্তরিকভাবে ভালোবাসার দাবি।
৩. তৃতীয় পাক: এই পাকে পাত্র ভবিষ্যতের সন্তান-সন্ততিদের দীর্ঘজীবনের উদ্দেশ্যে প্রার্থনা করেন। পাশাপাশি সমৃদ্ধশালী হয়ে ওঠার আশাও রাখেন। অন্যদিকে পাত্রী প্রতিজ্ঞা করে বলেন, যে আমার কাছে স্বামীই সব। তাঁকেই সারাজীবন ভালোবাসবো।
৪. চতুর্থ পাক: একে অপরকে সারাজীবন আনন্দে ভরিয়ে রাখার প্রতিজ্ঞা নেয় পাত্র-পাত্রী। পাশাপাশি সারাজীবন একে অপরকে সব দিক থেকে পরিপূর্ণতা দেওয়া ও একে ওপরের পাশে থাকার প্রতিজ্ঞাও করে।
৫. পঞ্চম পাক: দু’জনেই দু’জনকে অপার ভালোবাসা দেওয়ার প্রতিজ্ঞা নেন। যাতে তাঁরা সারাজীবন দু’জনের সন্মান বজায় রাখতে পারেন।
৬. ষষ্ঠ পাক: দু’জনে দু’জনের পাশে থেকে ভালোবাসা ভাগ করে নেওয়ার অঙ্গিকার জানায়। তারা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হন যে, কেউ কাউকে ছেড়ে কখনোই যাবেন না। একসাথে সারা জীবন সুখে-দুঃখে কাটিয়ে দেবেন।
৭. সপ্তম পাক: এই পাকে তাঁরা নিজেদের স্বামী-স্ত্রী হিসেবে স্বীকার করে নেন। তাঁরা প্রতিজ্ঞা করেন এখন থেকে আমরা একই সুত্রে বাঁধা। আমাদের একে অপরের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। আমরা একে অপরকে সম্মান করব। আর নিজেদের সম্পর্কটাকে সততা, দায়িত্ব ও বিশ্বাস দিয়ে পরিপূর্ণ রাখব।
নিজস্ব প্রতিনিধি