পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
প্রধান বিচারপতি এস এ বোবডে, বিচারপতি এস আবদুল নজির, বিচারপতি সঞ্জীব খান্নার বেঞ্চের নির্দেশ, আগামী ৩ ফেব্রুয়ারি সকাল ১১ টার সময় ওয়েস্ট বেঙ্গল লিগ্যাল সার্ভিসেস অথরিটির অফিসে ওই যাচাইয়ের কাজ করতে হবে। এরপর তিন সপ্তাহের মধ্যে তা সুপ্রিম কোর্টে জমা করার নির্দেশ দিয়েছে সর্বোচ্চ আদালত। ওই রিপোর্ট জমা পড়ার দু’সপ্তাহ পরে ফের শুনানি হবে। সুপ্রিম কোর্টের এই নির্দেশে আবেদনকারী ‘সংগঠক ও প্রাথমিক শিক্ষক একতা সংঘ’ অত্যন্ত খুশি। তাদের আশা, এবার সংগঠক শিক্ষকদের প্রাথমিকে শিক্ষকতার চাকরির ক্ষেত্রে সুযোগ সামনে আসবে।
পাঠশালা প্রথা উঠে যাওয়ার পর পশ্চিমবঙ্গের গ্রামে অনেকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতার চাকরি পান। কিন্তু অনেকেই চাকরি পাননি বলে অভিযোগ। তাঁদের বয়স, শিক্ষাগত যোগ্যতা ইত্যাদি নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। তারাই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন। বেশ কয়েক বছর ধরে সুপ্রিম কোর্টে মামলা চলছে। পশ্চিমবঙ্গ সরকার তথা প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের পক্ষে যোগ্যদের তালিকা তৈরিতে অহেতুক বিলম্ব করা হয়েছে বলে আবেদনকারীদের অভিযোগ। তাই ওয়েস্ট বেঙ্গল লিগ্যাল সার্ভিসেস অথরিটিকে তালিকা তৈরি করে আদালতে জমা দিতে বলা হয়েছিল। তবে ওয়েস্ট বেঙ্গল লিগ্যাল সার্ভিসেস অথরিটি সুপ্রিম কোর্টে প্রায় পাঁচ হাজার নামের তালিকা দিলেও তার মধ্যে কারা যোগ্য, তা নির্দিষ্ট করে বলা হয়নি। তাই তালিকার মধ্যে থেকে বেছে যোগ্য প্রার্থীদের নিয়ে একটি রিপোর্ট তৈরি করার নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট।