পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এদিন দুপুরে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে ময়দানে নেতাজির মুর্তিতে মালা দিয়ে শ্রদ্ধা জানান, রাজ্যের মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়, কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম। তার আগে রাজ্যপাল জগদীপ ধনকার সস্ত্রীক নেতাজির মুর্তিতে শ্রদ্ধা জানিয়ে আসেন। সুবোধ মল্লিক স্কোয়ারে নেতাজির মূর্তিতে শ্রদ্ধা জানান। বামফ্রন্টের পক্ষ থেকে চেয়ারম্যান বিমান বসু, সিপিএম নেতা সুর্যকান্ত মিশ্র, মহম্মদ সেলিম, ফরওয়ার্ড ব্লকের নরেন চট্টোপাধ্যায়, আরএসপির মনোজ ভট্টাচার্য, লিবারেশনের পার্থ ঘোষ প্রমুখ। প্রদেশ কংগ্রেস দপ্তরে নেতাজি জন্মদিবস পালন করেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সোমেন মিত্র, প্রদীপ ভট্টাচার্য প্রমুখ। সেখান থেকেই সোমনবাবু সুবোধ মল্লিক স্কোয়ারে কেন্দ্রীয় নেতাজি জয়ন্তী কমিটির কর্মসুচিতে বাম নেতাদের সঙ্গে যোগ দেন। এনআরসি এবং সিএএ-র জেরে দেশে ধর্মীয় বিভাজনের চেষ্টা চলছে। তার প্রেক্ষিতে প্রকৃত ধর্মনিরপেক্ষ শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলার ডাক দেন কংগ্রেস এবং বামনেতারা।
এদিন তৃণমূলের পক্ষ থেকেও কলকাতাসহ রাজ্যের সর্বত্র নেতাজি জয়ন্তী পালন করা হয়। দলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, দেশের ঐক্য ও সংহতির সঙ্কট দেখা দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে নেতাজির মতো দেশপ্রেমিকের শিক্ষা আমাদের পথ দেখাতে পারে। রাজ্য বিধানসভায় অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় এবং বিরোধী দলনেতা আব্দুল মান্নান নেতাজির প্রতিকৃতিতে মাল্যদান করেন। এলগিন রোডে নেতাজি ভবনেও এদিন প্রচুর মানুষ এসে তাঁকে স্মরণ করে। নাকতলায় সিনেমা জগতের অভিনেতা-অভিনেত্রী এবং কলাকুশলীদের সংগঠন জয়হিন্দ দেশপ্রেমী মঞ্চ পাপিয়া দেবরাজনের উদ্যোগে একটি দশ কেজি ওজনের কেক কেটে নেতাজি জন্মদিন পালন করে।