ব্যবসাসূত্রে উপার্জন বৃদ্ধি। বিদ্যায় মানসিক চঞ্চলতা বাধার কারণ হতে পারে। গুরুজনদের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন থাকা ... বিশদ
জেল সূত্রে জানা যাচ্ছে,অভিযুক্ত ধরা পড়ার পর পুলিসের খাতায় নাম রয়েছে আব্দুল মজিদ হিসেবে। সমস্যা রয়েছে তার ভোটার কার্ড নিয়ে। সূত্রের খবর, তাতে তার নাম রয়েছে মজিদ আব্দুল। অভিযুক্ত জেল কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি করেছে, তার আসল নাম আব্দুল মজিদ। সরকারি বিভিন্ন জায়গায় তার এই নামই রয়েছে। আসলে ভোটার কার্ডে তার নাম যে মজিদ আব্দুল হয়ে গিয়েছে, তা সে খেয়ালই করেনি বলে অভিযুক্তর দাবি। আর বিষয়টি নিয়ে সেভাবে মাথাও ঘামায়নি। ধরা পড়ার আগে ভোটার কার্ডে থাকা নামে ভোটাধিকারও প্রয়োগ করেছে। তার ধারণা ছিল, ভোট যখন দিতে পেরেছে, তখন সংশয়ের আর কিছু নেই এবং সে যে ভারতের নাগরিক, তা প্রমাণ করতে কোনও সমস্যা হবে না। কারণ নাগরিকত্ব প্রমাণের ক্ষেত্রে ভোটার কার্ড একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি। এনআরসি ঘোষণার পরই জেলের অন্য অভিযুক্তদের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয় তার। তারাই তাকে জানায়, আব্দুল মজিদ আর মজিদ আব্দুল এক ব্যক্তি নয়। আর এই ভুলের জন্য তার নাগরিকত্বও যেতে পারে। দেখা যায়, শুধু ভোটার কার্ডই নয়, আরও কয়েকটি জায়গাতে তার নাম রয়েছে মজিদ আব্দুল বলেই।
জঙ্গি সংগঠন জেএমবির এই সদস্যের ভোটার কার্ড সহ অন্যান্য জায়গায় সত্যিই এমন ভুল রয়েছে কি না, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে পুলিস ও জেল কর্তৃপক্ষের মধ্যে। তার কারণ হিসেবে তাদের ব্যাখ্যা, বুদ্ধগয়া বিস্ফোরণে অভিযুক্ত আব্দুল মজিদ যে বহু নথি জাল করেছে, তার প্রমাণ হাতে এসেছে। এক্ষেত্রে তার ভোটার কার্ডটি আসল না নকল, তা ভালো করে পরীক্ষা করে দেখা দরকার। তা একমাত্র জানা সম্ভব সংশ্লিষ্ট সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করে তথ্য হাতে এলে।