বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
বিজ্ঞানের দোহাই দিয়ে নানা পৌরাণিক কাহিনী বা সমসাময়িক আবিষ্কারের সঙ্গে তুলনা করে নেতা-মন্ত্রীদের নানা মন্তব্য নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল তাঁকে। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কেউ তো আমার সামনে কিছু বলেননি। তাই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। কিন্তু একইসঙ্গে তিনি দাবি করেন, ভারতের প্রাচীন বিজ্ঞান অনেক উন্নত ছিল। সেই ইতিহাসের চর্চা বাড়ানো দরকার। বিশ্বের বিজ্ঞানীরা ভারতের প্রাচীন বিজ্ঞানকে স্বীকৃতি দিচ্ছেন। আমাদেরও সেটা ভাবা দরকার। কলিযুগ ছিল কি ছিল না, সেই বিতর্কে না গিয়েও বলা যায়, যে কাল বা সময়ের হিসেব করা হয়েছে, তা খুবই নিখুঁত। দক্ষিণ ভারতের একটি নামী প্রতিষ্ঠানের গবেষণালব্ধ ফল সেই গণনার সঙ্গে মিলে গিয়েছে। ভারতীয় প্রাচীন জ্যোতির্বিজ্ঞান চর্চাও বিশ্বের মধ্যে এক নম্বরে ছিল। এগুলি তারই প্রমাণ। অনুষ্ঠানে উপস্থিত অল ইন্ডিয়া কাউন্সিল ফর টেকনিক্যাল এডুকেশন (এআইসিটিই)-র চেয়ারম্যান অনিল সহস্রবুদ্ধে বলেন, কোনও প্রতিষ্ঠানের উন্নতির জন্য প্রতিষ্ঠিত প্রাক্তনীদের কাছে আরও বেশি করে পৌঁছতে হবে। বরাবরই তিনি এই দিকটিতে জোর দেন।