উচ্চবিদ্যায় ভালো ফল হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে সুযোগ আসবে। কোনও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
গত ২০১৬ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৯ এর ডিসেম্বর মাসের মধ্যে কোন সময় থেকে সরকারি কর্মী নতুন হারে বেতন চাইছেন, সেটা তাঁকে অপশন দিয়ে জানাতে হবে। ২০১৬ সালের জানুয়ারি থেকে বেতন কমিশনের সুপারিশ কার্যকর হচ্ছে, এটা সরকার ধরে নিলেও ওই সময় থেকে কোনও বকেয়া দেওয়া হচ্ছে না। কিন্তু কর্মী নিজের ইচ্ছা অনুযায়ী সময় বেছে নিলে কিছুটা বেশি হারে নতুন মূল বেতনের সুযোগ পেতে পারেন। ২০১৬ এর জানুয়ারির পর কর্মীর কোনও প্রোমোশন হলে বা কেরিয়ার অ্যাডভান্সমেন্ট স্কিমের সুবিধা পেলে, তিনি উচ্চতর বেতন হারে চলে গিয়েছেন। ফলে ওই সময়ের পর নতুন বেতন হারের অপশন দিলে তাঁর আর্থিক লাভ হবে। কারণ আগের বেতন হারের ভিত্তিতে জানুয়ারি থেকে নতুন বেতন হার নির্ধারণ হবে।
সরকারি কর্মীকে এইচআরএমএস পোর্টালে গিয়ে অপশন দিতে বলা হয়েছে। যে কর্মীরা সেটা পারবেন না, তাঁরা ফর্ম জমা দেবেন। ওই ফর্ম দেখে দপ্তর থেকে অনলাইনে তা আপলোড করে দেওয়া হবে। সরকারি অফিসে আগে অনলাইনে এইচআরএমএস পোর্টালে ‘ওয়র্ক ফ্লো’ ব্যবস্থা চালু করতে হয়েছে। তারপর কর্মীরা অপশন দেওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে সময় লেগেছে। তাই দুই দফায় অপশন দেওয়ার সময়সীমা বাড়াতে হয়েছে।
রাজ্য সরকারি কর্মীদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে মাসের শেষ কাজের দিনের আগের দিন বেতনের টাকা ঢোকে। জানুয়ারির ৩০ ও ৩১ তারিখ ছুটি হওয়ায় শেষ কাজের দিন ২৯ তারিখ। তাই ২৮ জানুয়ারির মধ্যে বেতন চলে আসার কথা। ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা আসার আগে ট্রেজারি থেকে এসএমএস দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হবে, কর্মী কত টাকা বেতন হাতে পাচ্ছেন। তাই জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে সরকারি কর্মীরা নতুন বর্ধিত বেতন কত হল, সেটা জেনে যাবেন।