রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
গত ১৯৮১ সালে সহকারী কৃষি সম্প্রসারণ আধিকারিকের পদ সৃষ্টি করা হয়। তারপর থেকে এই আধিকারিকরা ব্লক অফিসেই কাজ করে আসছিলেন। এই প্রথম তাঁদের কৃষি দপ্তরের জেলা অফিসে নিয়ে আসা প্রশাসনিকভাবে তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।
এই আধিকারিকরা কৃষি সংক্রান্ত কাজে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ও দক্ষ। কৃষি প্রযুক্তি সহায়ক (কেপিএস) থেকে পদোন্নতির পর এএইও হওয়া যায়। গ্রামে কৃষকদের কাছে গিয়ে চাষবাস সংক্রান্ত পরামর্শ দেওয়া কেপিএস-দের অন্যতম কাজ। কিন্তু প্রোমোশন পেয়ে ব্লক অফিসে যাওয়ার পর তাঁদের দিয়ে কৃষি সংক্রান্ত কাজ বিশেষ করানো হয় না বলে কৃষি দপ্তরের কাছে রিপোর্ট আসে। অন্যদিকে কৃষি দপ্তরের জেলার অফিসগুলিতে কাজের চাপ বাড়লেও সেখানে কাজ জানা আধিকারিকের ঘাটতি আছে।
সহকারী কৃষি সম্প্রসারণ আধিকারিকদের পদটিকে পুরোপুরি কৃষি দপ্তরের অফিসে নিয়ে আসার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা সময়সাপেক্ষ। এর জন্য মন্ত্রিসভার অনুমোদন নিতে হবে। তাই কাজ জানা আধিকারিকের চাহিদা মেটাতে কৃষি দপ্তর ৪৯ জন আধিকারিককে বদলি করে সরাসরি কৃষি দপ্তরে নিয়ে এল। বেশ কিছু কেপিএস পদোন্নতি পেয়ে কিছুদিনের মধ্যে এএইও হবেন। তাঁদের প্রয়োজনে বিডিও অফিসে পাঠানো হতে পারে বলে কৃষি দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে। তবে ফেডারেশনের কোর কমিটির সদস্য পার্থ চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ১৮২ জন এএইও-কে সরাসরি কৃষি দপ্তরের কাজে লাগানোর দাবি তাঁদের থাকছে। সবাইকে দপ্তরের কাজে দ্রুত ফিরিয়ে আনা হবে বলে তাঁদের আশা।