বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
এদিনের অনুষ্ঠানে একাধিক বক্তার মুখে শোনা যায় দাঁতের মর্মকথা। খোদ বিমানবাবুই দাঁতের তীব্র যন্ত্রণায় কষ্ট পেয়ে আর আহমেদের অধ্যক্ষকে ফোন করে ঘুম ভাঙানোর কথা কৌতুকচ্ছলে জানান। আইডিএ’র রাজ্য সম্পাদক এবং আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজের চিকিৎসক ডাঃ রাজু বিশ্বাস বলেন, বিধানসভা চলাকালীন একবার ন’জন বিধায়ক এসে উপস্থিত হয়েছিলেন আর আহমেদে। আসার কথা ছিল চারজনের। বাকি পাঁচজন এতটাই দাঁতের যন্ত্রণায় কষ্ট পাচ্ছিলেন, স্পিকারে অনুমোদন নেওয়ার মতো অবস্থা ছিল না। আমরাও বরাবর চেষ্টা করে গিয়েছি সর্বস্তরের মানুষকে সেরা পরিষেবা দেওয়ার। এদিন রাজ্যের স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যও সামগ্রিকভাবে রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নতিতে মুখ্যমন্ত্রী তথা স্বাস্থ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা বলে ভাষণ শেষ করার সময়, হাসতে হাসতে ‘সকলের দাঁত ভালো থাক’ বলতে ভোলেননি। রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তা (শিক্ষা) ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্যও ভাষণ শুরু করেন দাঁত ব্যথার একটি কাহিনী বলেই। ভারত সহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রাচীনতম এই ডেন্টাল কলেজের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস, গ্রন্থাগারমন্ত্রী সিদিকুল্লা চৌধুরী, সর্বভারতীয় আইডিএ সভাপতি ডাঃ জনকরাজ সবরওয়াল প্রমুখ।