বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
এদিন ফোনে দিল্লি থেকে দিলীপবাবু বলেন, কলকাতা তথা রাজ্যে যা ঘটছে, তা ১৯৪৬ সালের দাঙ্গার কথা স্মরণ করাচ্ছে। এই ঘটনার নিন্দার ভাষা নেই। যার পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে রাজ্যের সার্বিক অবস্থা সম্পর্কে জানাতে তাঁর সময় চেয়েছি। রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা ভেঙে পড়েছে। বিষয়টি নিয়ে দিল্লিতে আরও একাধিক জায়গায় কথা বলছি।
অন্যদিকে, ক্যাব পাশ হওয়ার প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে পশ্চিমবঙ্গে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। সেখানে গেরুয়া শিবিরের শীর্ষ দুই নেতাকে রাজকীয় সংবর্ধনা দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে। আগামী জানুয়ারি মাসে কলকাতায় সেই সংবর্ধনা অনুষ্ঠান হওয়ার কথা। সূত্রের দাবি, ১৫-১৬টি উদ্বাস্তু সম্প্রদায়ের সংগঠনের তরফে প্রধানমন্ত্রী এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে রাজ্যে আসার আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এদিনই লোকসভা অধিবেশন শেষ হয়েছে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে নতুন বছরে মোদি কিংবা শাহকে রাজ্যে দেখা যেতে পারে। ক্যাব পাশ হওয়ার পর রাজ্যে বাড়তে থাকা অশান্তির কারণে বঙ্গ বিজেপি নেতৃত্বও দলের এই দুই শীর্ষ নেতার একজনকে পাশে চাইছে। সেক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী কিংবা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এসে নাগরিকত্ব আইন নিয়ে সুস্পষ্ট বক্তব্য পেশ করলেই সাধারণ মানুষের অনেক বিভ্রান্তি কেটে যাবে বলে আশাবাদী রাজ্য বিজেপির নেতারা। এ বিষয়ে দলের অন্যতম সাধারণ সম্পাদক সায়ন্তন বসু বলেন, ক্যাবকে আইনে পরিণত করার ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। যার জন্য বাংলার কয়েক লক্ষ উদ্বাস্তু মানুষ দেশের নাগরিকত্ব পাবেন। সেই উদ্বাস্তু সম্প্রদায়ের সংগঠনের তরফেই মোদিজি এবং অমিতজিকে সংবর্ধনা জানানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তাদের তরফেই আমন্ত্রণ পাঠানো হয়েছে। জানুয়ারিতে সেই অনুষ্ঠান করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।