পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
ঘটনার সূত্রপাত, রাজ্যসভায় প্রশ্নোত্তর পর্বের সূচনায়। চেয়ারম্যান বেঙ্কাইয়া নাইডু কোশ্চেন আওয়ারের ঘোষণা করা মাত্রই তৃণমূলের ডেরেক ও’ব্রায়েন পশ্চিমবঙ্গের এসসি-এসটি কমিশন বিল নিয়ে প্রশ্ন তুলতে চান। কিন্তু আগাম নোটিস দেওয়া হয়নি যুক্তি দেখিয়ে তাঁকে প্রশ্ন তোলার অনুমতি দেওয়া হয়নি। এরপরেই তৃণমূল সাংসদরা ওয়েলে নেমে আসেন ও রাজ্যপালের বিরুদ্ধে স্লোগান তুলতে থাকেন। বেঙ্কাইয়া সবাইকে শান্ত হতে বললেও, কেউ সেই কথাকে পাত্তা দেননি। বিরক্ত চেয়ারম্যানকে বলতেও শোনা যায়, এটা সংসদ না বাজার? আপনারা যা করছেন, তাতে কোনও ব্যক্তি নন, সমগ্র সংসদের ভাবমূর্তিই নষ্ট হচ্ছে। আপনাদের বিরোধিতা করার অধিকার রয়েছে, বিরোধিতা করুন। কিন্তু দয়া করে নিয়মগুলি মেনে চলুন।
এদিন লোকসভাতেও এই প্রসঙ্গটি উত্থাপন করেন তৃণমূলের সৌগত রায়। তাঁর অভিযোগ, এই সরকার তফসিলি জাতি ও উপজাতিদের সংরক্ষণের কথা বলছে অথচ পশ্চিমবঙ্গে দলিতদের সঙ্গে অন্যায় হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল এসসি-এসটি কমিশন বিলটি রাজ্য বিধানসভায় পাঠাচ্ছেন না। গত সপ্তাহে সদন মুলতুবি হয়ে গিয়েছে। এই ঘটনা এসসি-এসটিদের প্রতি চূড়ান্ত অবমাননা। আমি পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপালকে তাঁর কাজের ধরন বদলাতে অনুরোধ করছি।