রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
পর্ষদ সূত্রে খবর, ২০১৬ সাল থেকে এই ঘটনা চলছে। বই বিক্রি বাবদ অর্থ এবং খুচরো নগদ থেকেই মূলত এই অর্থ সরানো হয়েছে। এর সঙ্গে মার্কশিট সংশোধন এবং বিভিন্ন ছোটখাট যে সব কাজ আঞ্চলিক অফিসগুলিতে হয়, সেই বাবদ প্রাপ্ত অর্থ, অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের মেডিক্লেমের কিছু টাকাও থাকতে পারে বলে খবর। দেখা গিয়েছে, ক্যাশ রেজিস্টারে যে অর্থ ব্যাঙ্কে জমার কথা লেখা হয়েছে, পাশবইয়ে রয়েছে তার চেয়ে অনেক কম। এভাবেই টাকা সরেছে। নিয়মিত ব্যাঙ্কে জমা না দিয়ে দীর্ঘদিন কোনও সিন্দুকে অর্থ গচ্ছিত রাখা হয়েছে। তা থেকেও টাকা সরানো হয়েছে বলে অভিযোগ। বিধাননগর পুলিস কমিশনারেটের ডিসি (সদর) কুণাল আগরওয়াল বিকেলে বলেন, খবর পেয়ে পুলিস পর্ষদে গিয়েছে। পরে পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, রাতের দিকে এফআইআর করা হয়েছে পর্ষদের তরফে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দু’জনকে আটক করা হয়েছে।
কর্মী-আধিকারিকদের দাবি, হিসেব সংক্রান্ত ফাইল পর্ষদের সচিবের কাছে যাওয়ার কথা। কিন্তু কয়েক বছর ধরে সেই পদটায় স্থায়ীভাবে কেউ নেই। ভারপ্রাপ্ত সচিব পারমিতা রায় থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন বলে পুলিস সূত্রে খবর। এই ঘটনার ফলে পর্ষদের কাজকর্ম এবং নজরদারি নিয়ে বড়সড় প্রশ্নচিহ্ন উঠে গেল। ভিতরের লোকজনই যে জড়িত, সে বিষয়ে পুলিসেরও কোনও সন্দেহ নেই বলেই জানা যাচ্ছে। এর আগেও বিভিন্ন কেলেঙ্কারির অভিযোগ সামনে এসেছিল। কিন্তু পরবর্তীকালে সেগুলি ধামাচাপা পড়ে গিয়েছে।