বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, অমর্ত্য সেন থেকে শুরু করে অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়—নোবেলজয়ীদের নিয়ে জাতীয় তথা রাজ্যের একাধিক বিজেপি নেতা বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন। সম্প্রতি গেরুয়া শিবির থেকে অভিজিতবাবুর বিদেশি স্ত্রী নিয়েও নানা মন্তব্য করা হয়েছে। যা নিয়ে সারা দেশেই প্রতিবাদ হয়েছে। জেএনইউ থেকে যাদবপুরের পড়ুয়ারা বিজেপি নেতাদের বিরুদ্ধে কার্যত রাস্তায় নেমে পড়েছিলেন। যার প্রেক্ষিতে বিজেপির তরফে অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়কে সরাসরি বামপন্থী আদর্শে অনুপ্রাণিত বলে পাল্টা আক্রমণ করা হয়েছে। যদিও দেশে এসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে নোবেলজয়ীর সাক্ষাতের পর এ বিষয়ে তিক্ততার রেশ কিছুটা কমে গিয়েছিল। এদিন বিধানসভায় এনিয়ে ফের বাম-বিজেপির পারস্পরিক বৈরিতার ছবি ফের প্রকট হল। সুজনবাবুর দাবি, অমর্ত্য সেন-রবীন্দ্রনাথ-মাদার টেরিজা-অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করেছে বিজেপি। ওঁদের কার্যত অপরাধী বানাতে চেয়েছে গেরুয়া শিবির। আদানি-আম্বানিদের সেবায় যে দল সর্বদা ব্যস্ত, তাদের মুখে গরিবী হটাতে অর্থনৈতিক বিষয় নিয়ে কাজ করা সেই সব গুণী মানুষদের নিন্দা সাজে না। অন্যদিকে, মনোজ টিগ্গার বক্তব্য, সুজনবাবুদের বক্তব্যকে সমর্থন করি না। বিধায়ক হিসেবে আমরা প্রত্যেকেই রাজ্যে গরিবী হটাতে কাজ করছি। অভিজিৎবাবু আর্থিকভাবে পিছিয়ে থাকা দেশগুলির সার্বিক উন্নয়নে কাজ করেছেন। যার জন্য ওনাকে ধন্যবাদ জানাই।