কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
প্রশ্নোত্তর পর্বে নারী, শিশু ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রী শশী পাঁজা বলেন, রাজ্যে শিশুদের মধ্যে অপুষ্টির হার কমাতে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের বড় ভূমিকা রয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী জেলার প্রশাসনিক বৈঠকে গিয়ে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলির কাজকর্ম পর্যালোচনা করেন। তার ফলও হাতেনাতে মিলছে। কেন্দ্রীয় সরকারের সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, আগে যেখানে ৩৪ শতাংশ শিশু রাজ্যে অপুষ্টির শিকার ছিল, তা এখন আট শতাংশে নেমে এসেছে। রাজ্যে প্রায় ১ লক্ষ ১৯ হাজার অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র আছে। মোট কর্মীর সংখ্যা ২ লক্ষ ৮ হাজার। আরও কর্মী নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে। মামলার জন্য কর্মী নিয়োগে কিছু সমস্যা ছিল। মুখ্যমন্ত্রীও এদিন অঙ্গনওয়াড়ি ও আশা’র মহিলা কর্মীদের কাজের প্রশংসা করেন।
প্রশ্নোত্তর পর্বে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে তফসিলি উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত পদে নিয়োগ নিয়ে সমস্যার প্রসঙ্গটি উঠেছিল। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তফসিলি জাতি ও উপজাতিদের থেকে সংরক্ষিত পদে নিয়োগ করতে হবে। কর্মী যাতে পাওয়া যায়, তার জন্য উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। বিডিও-দের অলচিকি হরফে কর্মী নিয়োগের নোটিস দিতে বলা হয়েছে।