পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
মুখ্যমন্ত্রী দৈনিক উনিশ-কুড়ি কিলোমিটার হাঁটেন। সেকথা মনে করিয়ে দিয়ে রাজ্যপাল ধনকারকেও হাঁটার পরামর্শ দিয়েছেন মন্ত্রী চন্দ্রিমা। রাজ্যপাল বলেছেন, তিনি প্রয়োজন বোধ করলে রাজ্যের যে কোনও জায়গায় যেতে পারেন। তার জের টেনে চন্দ্রিমার জিজ্ঞাসা, রাজ্যপাল কি সত্যজিৎ রায়ের ছবির গুপি গায়েন, বাঘা বায়েনের মতো ইচ্ছা করলেই যেখানে খুশি যেতে পারেন। তাঁর চাহিদা মতো রাজ্য প্রশাসন তাঁকে হেলিকপ্টার দিচ্ছে না বলে এদিনও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রাজ্যপাল। তাঁর জেরেই চন্দ্রিমার দাবি, রাজ্যের প্রয়োজনে মুখ্যমন্ত্রী হেলিকপ্টার নেন। ক্ষুব্ধ রাজ্যপাল বলেছিলেন, প্রয়োজনে হেঁটেও তিনি গন্তব্যে পৌঁছতে চান। সেই সূত্রেই চন্দ্রিমা এদিন ধনকারকে হেঁটে শরীর ভালো রাখার পরামর্শ দিয়েছেন। তাঁর মতে, রাজ্যপাল যে আচরণ করছেন, তা তাঁর পদের সঙ্গে মানানসই নয়।
এদিন তাঁকে কালো পতাকা দেখানোর সঙ্গে নিরাপত্তা কর্মীদের ব্যর্থতার কথাও মানতে চাননি তৃণমূলের মহিলা শাখার নেত্রী চন্দ্রিমা। তাঁর মতে, নিরাপত্তা নিয়ে অবান্তর দোষারোপ করছেন রাজ্যপাল। স্থানীয় কিছু লোক বিক্ষোভ দেখিয়েছে। রাজ্যপালের কাছে যাতে বিক্ষোভকারীরা না পৌঁছতে পারে, সেদিকে নজর ছিল পুলিসের। তা সত্ত্বেও প্রশাসনকে কেন দুষছেন, তা বোধগম্য হচ্ছে না বলে জানান মন্ত্রী।