কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
তিনি আরও বলেন, কয়েকদিন আগে জম্মু-কাশ্মীর এবং হিমাচলে ভালো পরিমাণ তুষারপাত হয়েছে। এই কারণে সমগ্র পূর্ব ভারতেই ঠান্ডার ভাব স্পষ্ট হবে। তবে একে আনুষ্ঠানিকভাবে শীতের আগমন বলতে নারাজ আবহাওয়াবিদরা। এদিন গণেশবাবু বলেন, যেভাবে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর প্রবেশ ঘটলে আমরা বলে দিতে পারি যে বর্ষা ঢুকেছে ভূখণ্ডে, শীতের ক্ষেত্রে সেভাবে বলা যায় না। স্থানীয় ভৌগোলিক কারণে বিভিন্ন জায়গায় তাপমাত্রার তারতম্য হয়ে থাকে। তবে যদি তাপমাত্রা ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে যায় এবং আগামী চার-পাঁচ দিন তা একইরকম থাকার আভাস পাওয়া যায়, তবেই শীত এসেছে বলে আমরা ধরে নিই। এমন পরিস্থিতি আসতে ডিসেম্বরের ১৫ তারিখ পর্যন্ত লেগে যেতে পারে বলে এদিন জানান গণেশবাবু। মধ্যভারতে শীত কিছুদিন আগেই এসে পড়ে উপকূলবর্তী পূর্ব ভারতের তুলনায়। এই ক’দিনে দিনের বেলা সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩০-৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকতে পারে। রবিবার রাতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সোমবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল যথাক্রমে ৯৪ শতাংশ ও ৪৬ শতাংশ। আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ কমতে থাকায় শীতের ভাব আরও স্পষ্ট হচ্ছে এবং আগামীদিনগুলিতে একই অবস্থা বিরাজ করবে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।
এদিকে, দক্ষিণ-পশ্চিম ও পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগরে একটি নিম্নচাপ অক্ষরেখা অবস্থান করছে। আরব সাগরের কেরল উপকূলে রয়েছে একটি ঘূর্ণাবর্ত। এর ফলে অন্ধ্রপ্রদেশ, কর্ণাটক, কেরল, তামিলনাড়ু এবং মহারাষ্ট্রের উপকূল সংলগ্ন অংশে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে বলে আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে জানা যাচ্ছে।