কর্মপ্রার্থীদের কর্মলাভ কিছু বিলম্ব হবে। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য লাভ ঘটবে। বিবাহযোগ আছে। উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় থেকে ... বিশদ
যদিও দেশে আদৌ কোনও মন্দা পরিস্থিতি নেই বলেই লোকসভায় জানিয়ে দিয়েছেন অর্থমন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী অনুরাগ সিং ঠাকুর। উল্টে বলেছেন, কালো টাকা রুখতে নোটবন্দির মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নেওয়ার সাহস নরেন্দ্র মোদির আগে কেউ করেননি। নোটবন্দির পর সৎ ব্যক্তিরা আগের চেয়ে অনেক বেশি কর জমা দিয়েছেন। করদাতার সংখ্যা বেড়েছে। মালা রায়ের তোলা লিখিত প্রশ্নের উত্তরে সরকার সরাসরি নোটবন্দির পর অসংগঠিত ক্ষেত্রে কর্মসংস্থান কমেছে বলে মানতে চায়নি। শ্রমমন্ত্রক কয়েকটি সমীক্ষা দিলেও বিষয়টি নিয়ে স্পষ্ট জবাব এড়িয়ে গিয়েছে।
অন্যদিকে, নিছক এক চলচ্চিত্র উৎসবে যোগ দেওয়ার ব্যাপারে শতাব্দী রায়কে কেন চীন যাওয়ার অনুমতি দিল না স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে টিএমসি। গত ১৫ থেকে ২০ অক্টোবর চীনের ফুজিয়ান শহরে ‘সিল্ক রোড ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে’ আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন শতাব্দী। বাংলা সিনেমার শতবর্ষ মাথায় রেখে বিশেষ প্রদর্শনীর সাক্ষী হতেই তাঁকে আমন্ত্রণ পাঠানো হয়েছিল বলে জানান শতাব্দী। তিনি এদিন বলেন, বিদেশ যাচ্ছি। তাই ভিসার আবেদন করার পাশাপাশি এমপি হিসেবে সরকারকে জানিয়ে যাওয়ার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকে বলি। কিন্তু কয়েকদিন ঝুলিয়ে রেখে ইমেলে জানিয়ে দেওয়া হয়, অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না।
শতাব্দী বলেন, চীনের রাষ্ট্রপতি ভারতে এসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন, আর আমি চীনে যেতে চাইলে আটকানো হল? তাও কোনও কারণ না দেখিয়ে! বিষয়টি নিয়ে তিনি সরাসরি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে জবাব চাইতে যাবেন বলেও জানান। তাঁকে সমর্থন করে তৃণমূলের সংসদীয় দলের নেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, বিষয়টি মোটেই বাঞ্ছনীয় নয়। একজন এমপি কোনও রাজনৈতিক কাজে নয়, স্রেফ চলচ্চিত্র উৎসবে আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন। তাহলে কেন যেতে দেওয়া হল না? বিষয়টি লোকসভার জিরো আওয়ারে তোলা হবে। টিএমসির মুখ্যসচেতক তথা আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, বিষয়টি নিয়ে মামলা হওয়া উচিত।