বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
এদিনের অনুষ্ঠানে নিজের বক্তব্য রাখার সময় মন্ত্রী কলেজের আসন প্রসঙ্গ তোলেন। বলেন, কেউ এখন বলতে পারবে না কলেজে আসন নেই। তবে কিছু কলেজে ভিড় বেশি হচ্ছে। বহু কলেজ বলছে, এত আসন, কিছু ব্যবস্থা করুন। কী সেই ব্যবস্থা, তা অবশ্য খোলসা করেননি মন্ত্রী। তবে কি সরকার আসন কমাবে? পার্থবাবুকে এই প্রশ্ন করা হলে, তিনি তা নাকচ করে দেন। উল্টে বলেন, কী অবস্থা তা আগে দেখতে হবে। তারপরই টেনে আনেন সেল্ফ ফিনান্সিং কোর্সের প্রসঙ্গ। ঘুরিয়ে বার্তা দেন, এই সব কোর্সের নিয়ন্ত্রণ দরকার। প্রসঙ্গত, আসন ভরছে না বলে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাধীন কয়েকটি কলেজ আসন কমানোর আর্জি জানিয়েছে। দু’টি কলেজে অবশ্য আসন কমিয়েও দেওয়া হয়েছে। লেডি ব্রাবোর্নের মতো কলেজও খালি আসন নিয়ে চিন্তিত। তাই তারাও এই আসন কমানোর কথা বিশ্ববিদ্যালয়কে জানিয়েছে।
এদিকে, আগামী ১৯-২০ নভেম্বর অধ্যাপকদের কর্মবিরতির ডাক প্রসঙ্গেও সুর নরম ছিল শিক্ষামন্ত্রীর। তাঁদের প্রতি মন্ত্রীর বার্তা, ফিটমেন্ট বেনিফিট না দেখেই শিক্ষকরা রাস্তায় নেমে পড়ছেন। ইউজিসি’র সপ্তম বেতনক্রম লাগু হওয়া নিয়ে আলোচনা করেছি বলেই তো এতটা হয়েছে। মন্ত্রীর আক্ষেপ, কথা না বলেই আন্দোলনে নেমে পড়ছেন। কেউ আবার কোর্টে চলে যাচ্ছেন। এতে কার ক্ষতি হচ্ছে? সরকার চায়, শিক্ষায় উন্নতি হোক। পড়ুয়াদের ভালো হোক। পাশাপাশি, সর্বভারতীয় জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষা বাংলাতেও হোক, এই মর্মে আসন্ন বিধানসভা অধিবেশনে প্রস্তাব আনতে চলেছে সরকার। শিক্ষামন্ত্রী এ নিয়ে বলেন, শীতকালীন অধিবেশনে এই প্রস্তাব আনা হবে। বাংলার ভালো চায়, এমন সবাইকেই এ বিষয়ে বলা হয়েছে।