পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
হিমঘরে সংরক্ষিত আলুর পরিমাণ কমে আসার পাশাপাশি নতুন আলু এখনও বাজারে আসেনি। চাহিদা বাড়ার জন্য হিমঘরের আলুর দাম কিছুটা বেড়েছে। সাধারণ জ্যোতি আলু খুচরো বাজারে ২১-২২ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রগতিশীল আলু ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক লালু মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, আলুর দাম আরও বাড়ার আশঙ্কা নেই বলে তাঁরা মনে করছেন। হিমঘর থেকে বের হওয়ার পর আলুর দাম এদিন সামান্য কমে ১৬ টাকা কেজির আশপাশে এসেছে। এখনও হিমঘরে যে পরিমাণ আলু রয়েছে, তা ডিসেম্বর পর্যন্ত রাজ্যের চাহিদা মেটাতে পারবে। এবার অসময়ের বৃষ্টির জন্য নতুন আলু আসতে কিছুটা দেরি হলেও ডিসেম্বরে তা এসে যাবে বলে ব্যবসায়ীরা আশা করছেন। নতুন আলু এলে বাজারে দাম কমবে।
কিন্তু পেঁয়াজের ব্যাপারে রাজ্যের নিজের উদ্যোগে বিশেষ কিছু করার নেই বলে কমলবাবু জানিয়েছেন। এখন ভিন রাজ্যের পেঁয়াজের উপর পুরোপুরি নির্ভরশীল পশ্চিমবঙ্গ। গোটা দেশেই পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে গিয়েছে। কোথাও কোথাও তা একশো টাকা ছুঁয়েছে। রাজ্যেও এখন ৮০ টাকার আশপাশে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে। বৃষ্টির জন্য মহারাষ্ট্রের পেঁয়াজের ক্ষতি হওয়ায় এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। জোগান খুব কমে গিয়েছে। নতুন পেঁয়াজ উঠতে দেরি আছে। কেন্দ্রীয় সরকার এই পরিস্থিতিতে বিদেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার উদ্যোগ নিয়েছে। সেই পেঁয়াজ এলে কবে দাম কমবে, তার অপেক্ষায় এখন থাকতে হবে। তবে এই পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে অসাধু ব্যবসায়ীরা যাতে পেঁয়াজের দাম আরও বাড়াতে না পারে, তার জন্য নজরদারির প্রয়োজন আছে বলে টাস্ক ফোর্সের সদস্য মনে করেন।