বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
আন্দোলনকারীদের মূল দাবি, সরকারি কর্মীদের মতো পে-স্কেল দিতে হবে। সেই দাবিতে অবস্থান করার জন্য মামলাও করেন তাঁরা। রবিবার হাইকোর্ট রায় দিয়ে তাঁদের বিকাশ ভবনের সামনে অবস্থান করার অনুমতি দেয়। এদিন সকালেই বিভিন্ন জেলা থেকে পার্শ্বশিক্ষক ঐক্যমঞ্চের সদস্যরা এসে জমায়েত হন সল্টলেকে। তাঁদের একটি অংশ আদালতের রায় মেনে বিকাশ ভবনের সামনে অবস্থানে বসে পড়ে। অন্য অংশটি অবস্থানে বসে তিনশো মিটার দূরে। এই দাবির প্রসঙ্গ তুলে শিক্ষামন্ত্রী কেন্দ্রীয় সরকারের উপরই দায় চাপিয়েছেন। তাছাড়া এই শিক্ষকদের এমন অবস্থার জন্য বাম জমানাকেও দায়ী করেছেন তিনি। পার্থবাবুর কথায়, কে কোথায় বসছে, সেটা জেনে আমি কী করব। পার্শ্বশিক্ষকদের উচিত আগে কী ছিল, তা ভাবা। আর এখন কী হয়েছে, তাও তাঁদের বিবেচনা করা উচিত। সবই যদি কেন্দ্র করে দিতে পারে, তাহলে এটা করছে না কেন? কেন্দ্রীয় সরকার যদি আমাদের টাকা দেয়, আমরা নিশ্চয়ই বেতন বাড়িয়ে দেব।
আন্দোলন করলেও, আলোচনার রাস্তা খোলা রেখেছেন পার্শ্বশিক্ষকরা। তাঁদের বক্তব্য, সরকার যদি আমাদের সঙ্গে কথা বলতে চায়, আমরা রাজি। এই আন্দোলনের মাধ্যমে আমরা মুখ্যমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাইছি। প্রয়োজনে তাঁর সঙ্গেও কথা বলতে পারি।